সাইফ উল্লাহ
আমরা হাওড়ের বাঁধ পর্যবেক্ষণ করে দেখছি, আজ যেখানে বাঁধ দেওয়া হলো সেটি আগামী বছর টিকবে কি না। যদি বাধ টিকে যায় তাহলে স্থায়ী বাধ করা হবে। স্থায়ীবাধ নির্মাণ করতে সময় লাগবে। কারণ এখানে অনেক টাকার প্রয়োজন। আমরা চেষ্টা করছি পর্যায়ক্রমে স্থায়ী বাধ করা যায় কিনা। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী হাওড়বাসীর প্রতি খুবই আন্তরিক। আমাদের কাজ হলো ফসল উঠার আগ পর্যন্ত পানি আটকিয়ে রাখা। কষ্টার্যিত ফসল কৃষকের ঘরে পৌছে দিতে পারলে আমরা স্বার্থক। তিনি সুনামগঞ্জ ও নেত্রকোণার ৫টি হাওর পরিদর্শন করেন।
হাওড় পরিদর্শনে পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক এই কথাগুলো বলেন। পরিদর্শন কালে সফরসঙ্গী হিসাবে উপস্থিত ছিলেন সুনামগঞ্জের জেলা প্রশাসক মো: আব্দুল আহাদ, পানি উন্নয়ন বোর্ডের মহা পরিচালক মাহফুজুর রহমান, পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব মন্টু কুমার বিশ্বাস, পাউবো সুনামগঞ্জ জেলার নির্বাহী প্রকৌশলী আবুবকর ছিদ্দিক ভূঁইয়া, জামালগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা প্রিয়াংকা পাল, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আজিজুল ইসলাম, ইন্সপেক্টর তদন্ত মিজানুর রহমান ছিদ্দিকী, সেকসন অফিসার নিহার রঞ্জন দাস প্রমূখ। মন্ত্রী স্প্রিডবোট যোগে জামালগঞ্জের মুছি বাড়ির খাল, কানাইখালী বাঁধ, শয়তানখালী বাধসহ ধর্মপাশার চন্দ্র সোনার থাল হাওড়ের কয়েকটি বাধ পরিদর্শন করে সন্তোশ প্রকাশ করেন।