হাওর ডেস্ক::
তিনি আরো বলেন, কাসেম সোলাইমানি ইরাক সরকারের রাষ্ট্রীয় আমন্ত্রণে বাগদাদ সফরে গিয়েছিলেন। সৌদি আরবের জন্য একটি বার্তা বহন করছিলেন তিনি এবং তার সফরটি ছিল সম্পূর্ণ রাজনৈতিক। যুক্তরাষ্ট্র তার সফরের ব্যাপারে নানা ধরনের প্রচারণা চালালেও বাস্তবে সামরিক কোনো কাজে তিনি ইরাকে যাননি।
ইরানের এই রাষ্ট্রদূত আরো বলেন, সোলাইমানি সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালাচ্ছিলেন এবং তিনি যুক্তরাষ্ট্রের সন্ত্রাসী হামলার শিকার হয়ে শাহাদাতবরণ করেছেন।
তিনি আরো বলেন, জাতিসংঘের ঘোষণা অনুযায়ী ইরান আত্মরক্ষা করার লক্ষ্যে ইরাকে অবস্থিত মার্কিন সামরিক ঘাঁটিতে হামলা চালিয়েছে। ভয়াবহ ওই হামলা থেকে ট্রাম্প প্রশাসন প্রয়োজনীয় শিক্ষা পেয়েছে বলেও মনে করেন তিনি।
ইরানে সম্প্রতি দুর্ঘটনার শিকার ইউক্রেনের যাত্রীবাহী বিমানে নিহত আরোহীদের পরিবারকে শোক ও সমবেদনা জানিয়েছেন। বিধ্বস্ত বিমানের বেশিরভাগ যাত্রী ইরানের ছিলেন। সে কারণে ওই বিমান দুর্ঘটনায় ইরানই সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ওই দুর্ঘটনার ব্যপারে আন্তর্জাতিক তদন্ত শুরু হয়েছে এবং তদন্ত শেষ হলে এর ফলাফল জনগণের সামনে প্রকাশ করা হবে।