স্টাফ রিপোর্টার::
জাতীয় পর্যায়ে গৌরবোজ্জ্বল অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ২০২০ সালের স্বাধীনতা পদক পুরস্কার পেয়েছেন সুনামগঞ্জের কৃতী সন্তান এশিয়া মহাদেশের বিশিষ্ট চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. ওবায়দুল কবীর চৌধুরী। তিনি দিরাই উপজেলার ভাটিপাড়া ঐতিহ্যবাহী জমিদার পরিবারের সন্তান। ডা. ওবায়দুল কবীর চৌধুরী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত চিকিৎসক হিসেবেও কাজ করেন। তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সর্বশেষ কর্মরত ছিলেন। বর্তমানে তিনি ঢাকার শমরিতা হাসপাতালে রোগি দেখেন।
জাতীয় পর্যায়ে গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ৯ বিশিষ্ট ব্যক্তি ও একটি প্রতিষ্ঠান ২০২০ সালের স্বাধীনতা পুরস্কার পাচ্ছে।
গত বৃহস্পতিবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে স্বাধীনতা পুরস্কারের জন্য মনোনীতদের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।
স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ ক্যাটাগরিতে পদক পাচ্ছেন গোলাম দস্তগীর গাজী (বীর প্রতীক), মরহুম কমান্ডার (অব.) আবদুর রউফ, মরহুম মুহম্মদ আনোয়ার পাশা ও আজিজুর রহমান। চিকিৎসাবিদ্যায় অধ্যাপক ডা. মো. ওবায়দুল কবীর চৌধুরী, অধ্যাপক ডা. এ কে এম এ মুকতাদির। শিক্ষায় ভারতেশ্বরী হোমস। সাহিত্যে এস এম রইজ উদ্দিন আহম্মদ (বীর মুক্তিযোদ্ধা)। সংস্কৃতিতে কালীপদ দাস ও ফেরদৌসী মজুমদার।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী ২৫ মার্চ রাজধানীর রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনাতয়নে ২০২০ সালের স্বাধীনতা পুরস্কার দেবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। এটি দেশের সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পুরস্কার। ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে সরকার ১৯৭৭ সাল থেকে প্রতি বছর এ পুরস্কার দিয়ে আসছে।জাতীয় পর্যায়ে গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ৯ বিশিষ্ট ব্যক্তি ও একটি প্রতিষ্ঠান ২০২০ সালের স্বাধীনতা পুরস্কার পাচ্ছে।
বৃহস্পতিবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে স্বাধীনতা পুরস্কারের জন্য মনোনীতদের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।
এটি দেশের সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পুরস্কার। ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে সরকার ১৯৭৭ সাল থেকে প্রতি বছর এ পুরস্কার দিয়ে আসছে।
ডা. ওবায়দুল কবীর চৌধুরীর স্বাধীনতা পদক পাওয়ায় অভিনন্দন জানিয়েছেন সুনামগঞ্জের সুধীজন।