সুনামগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নূরুল হুদা মুকুটের ছোটভাই এবং সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান খায়রুল হুদা চপলের বড়ভাই বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজসেবী বদরুল হুদা মুকুলের মৃত্যুতে গভীর শোক ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করেছে সুনামগঞ্জ রিপোর্টার্স ইউনিটি। এক বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন, বদরুল হুদা মুকুল একজন সজ্জন ব্যক্তি ছিলেন। সদাহাস্যোজ্জ্বল মানুষটি যে কাউকে খুব সহজেই আপন করে নিতেন। অত্যন্ত উদার মনের প্রাণবান্ত মানুষ ছিলেন বদরুল হুদা মুকুল। অনেক অসহায়ের ভরসারস্থল ছিলেন তিনি। তিনি তাঁর কর্মের মাধ্যমে সুনামগঞ্জবাসীর হৃদয়ে চিরকাল বেঁচে থাকবেন। তাঁর মৃত্যুতে যে শূন্যতার সৃষ্টি হয়েছে তা কখনো পূরণ হবার নয়।
গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করে বিবৃতিদাতারা হলেন- সুনামগঞ্জ রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি লতিফুর রহমান রাজু, সহ-সভাপতি শাহজাহান চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক এমরানুল হক চৌধুরী, যুগ্ম সম্পাদক জাকির হোসেন, আবেদ মাহমুদ চৌধুরী, সাহাবুদ্দিন আহমেদ, মাহবুবুর রহমান পীর, ঝুনু চৌধুরী, আল-হেলাল, অরুণ চক্রবর্তী, মাসুক মিয়া, একেএম মহিম, শামস শামীম, হিমাদ্রী শেখর ভদ্র, সেলিম আহমদ তালুকদার, মাহমুদুর রহমান তারেক, একে কুদরত পাশা, হাসান চৌধুরী, মো. জসিম উদ্দিন, শামসুল কাদির মিছবাহ, রাজন মাহবুব, বিশ্বজিৎ সেন পাপন, মো. আমিনুল ইসলাম, মোসাইদ রাহাত, রুজেল আহমদ, আশিকুর রহমান পীর, শহীদনূর আহমেদ, বিপ্লব রায়, আব্দুল কাইয়ুম, জাহাঙ্গীর আলম, আমিনুল হক, ফোয়াদমণি তালুকদার, দেওয়ান তাসাদ্দুক রাজা ইমন, কর্নবাবু দাস।
উল্লেখ্য, বদরুল হুদা মুকুল সম্প্রতি ব্রেইন স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে ঢাকার ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। শনিবার (১৬ মে) রাত সাড়ে ১১টায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৫৮ বছর। তিনি ৩ ছেলে, ১ মেয়ে, মা, ভাই-বোন, আত্মীয়-স্বজনসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।