1. haornews@gmail.com : admin :
  2. editor@haor24.net : Haor 24 : Haor 24
বুধবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৪, ১১:৩৪ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
জামালগঞ্জে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময় সভা সিলেটে শিল্পকলা একাডেমির কালচারাল অফিসারকে অপসারণের দাবিতে গণস্বাক্ষর কার্যক্রম ২৫০ শয্যা হাসপাতালে সেবার মান বাড়ানোর দাবিতে মতবিনিময় সুনামগঞ্জে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া ও মিলাদ বন্যার্তদের সহায়তায় সুনামগঞ্জে শিল্পকলা একাডেমির ব্যতিক্রমী ছবি আঁকার কর্মসূচি জগন্নাথপুরে শিক্ষিকা লাঞ্চিত: দোষীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ২৪ ঘন্টার আল্টিমেটাম দেশের গণমাধ্যমের স্বাধীনতাবিরোধী সকল কালাকানুন বাতিলের দাবি সাবেক ছাত্রলীগ নেতা পান্নার মরদেহ হস্থান্তর করলো মেঘালয় পুলিশ কাদের সিদ্দিকী বললেন: বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ আর শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ এক নয় বাংলাদেশে সাম্প্রতিক বন্যায় ২০ লাখ শিশু ঝুঁকিতে : ইউনিসেফ

জগন্নাথপুরে দুই সতীনের ঝগড়া থামাতে গিয়ে প্রাণ হারিয়েছেন ভাসুর

  • আপডেট টাইম :: বৃহস্পতিবার, ২৮ মে, ২০২০, ৪.৪৪ পিএম
  • ২৮৬ বার পড়া হয়েছে

জগন্নাথপুর প্রতিনিধি::
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলার কলকলিয়া ইউনিয়নের নাদামপুর গ্রামের ছোট ভাইয়ের দুই বউয়ের ( দুই সতীনের) ঝগড়া থামাতে গিয়ে প্রাণ হারিয়েছেন (ভাসুর) বড় ভাই রোয়াব আলী (৪৮)। এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। মুষড়ে পড়েছেন পরিবারের লোকজন।
পুলিশ ভাসুরের লাশ উদ্ধার করে বৃহস্পতিবার সকালে ময়না তদন্তের জন্য সুনামগঞ্জ মর্গে পাঠিয়েছে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্র জানায়, নাদামপুর গ্রামের আব্দুর রউফ এর ছেলে নাছির উদ্দিনের প্রথম স্ত্রী ফরিনা বেগম ও দ্বিতীয় স্ত্রী মোমিনা বেগম এই দুই বউদের মধ্যে বুধবার আট টার দিকে ঝগড়া লাগে। ঝগড়া থামাতে এগিয়ে যান নাছির উদ্দিনের বড় ভাই রোয়াব আলী। এক পর্যায়ে তিনি আঘাত প্রাপ্ত হয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাৎক্ষণিকভাবে স্বজনরা তাকে জগন্নাথপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। খবর পেয়ে পুলিশ রাতেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে।
জগন্নাথপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের দায়িত্বে থাকা চিকিৎসা কর্মকর্তা উপ-সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার মোবারক হোসেন জানান, ওই ব্যক্তি হাসপাতালে পৌঁছার আগেই মারা যান। তার ডান হাতের মধ্য দুটি আগুলে আঘাতের চিহৃ রয়েছে।
নিহতের স্ত্রী খাদিজা বেগম জানান, দুই সতীনের ঝগড়া থামাতে গিয়ে তাদের একজনের আঘাতে আমার স্বামী মারা গেছেন। আমার স্বামীর বুকে ও হাতে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। এব্যাপারে ৫ জনকে অভিযুক্ত করে আমি থানায় লিখিত অভিযোগ করেছি।
জগন্নাথপুর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি ইখতিয়ার উদ্দিন চৌধুরী জানান, লাশের শরীরে আঘাতের কোন চিহ্ন নেই। হাতের আঙ্গুলে সামান্য আঘাত ছিল। ময়না তদন্তের প্রতিবেদন পাওয়া গেলে এ বিষয়ে পরবর্তী আইনানুগ পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।

Print Friendly, PDF & Email

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর
themesbazarhaor24net
© All rights reserved © 2019-2024 haor24.net
Theme Download From ThemesBazar.Com
error: Content is protected !!