1. haornews@gmail.com : admin :
  2. editor@haor24.net : Haor 24 : Haor 24
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:২৬ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::

লড়াকু বাঙালির কাঙ্খিত বিজয়।। মোহাম্মদ আব্দুল হক

  • আপডেট টাইম :: সোমবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২০, ৩.২৪ পিএম
  • ৩২৮ বার পড়া হয়েছে

বাংলাদেশের ইতিহাস জুড়ে রয়েছে বিংশ শতাব্দীর ১৯৭১ খ্রীষ্টিয় সালের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস। স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাস পুরোটাই বাঙালির স্বাধীনতা দিবস ও বিজয় দিবসকে কেন্দ্র করে রচিত। ইতিহাস স্বাক্ষী দিয়ে যায়, বাঙালি জাতির ইতিহাসে আছে লড়াকু সৈনিকের যুদ্ধ জয়ের গাথা। আমি বাঙালি আমি বাংলাদেশী। পৃথিবীর সকল জাতির বিজয় দিবস না থাকলেও বাঙালি জাতির তা আছে। ১৬ ডিসেম্বর আমার বিজয় দিবস। যুদ্ধ জয়ী বীর মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ মুক্তিযোদ্ধা এবং একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের জন্যে অগণিত ত্যাগী বীর বাঙালির প্রতি আমার শ্রদ্ধা এবং সশ্রদ্ধ সালাম সবসময়।
১৯৭১ খ্রিষ্টিয় সালের ১৬ ডিসেম্বর থেকে ২০২০ খ্রীষ্টিয় সালের ১৬ ডিসেম্বর, এখানে দীর্ঘ অর্ধ শত বছরের পথে হেঁটে চলেছে বাংলাদেশ বিজয়ের পতাকা উড়িয়ে। এই সময়ে অনেকেই একটি প্রশ্ন মনে নিয়ে হাঁটেন, আমরা কি এই বিজয়ের পঞ্চাশ বছর পেরিয়ে এসে প্রকৃত অর্থে কাঙ্খিত বিজয়কে খুঁজে পেয়েছি? এই প্রশ্নের সাথে যারা নৈরাশ্যবাদী তারা এই দীর্ঘ পথে হেঁটে আসা বাংলাদেশের সাথে নৈরাজ্যের চিত্র বেশি দেখতে পান। আমি কিন্তু অনেকের মতো এতোটা নৈরাশ্যবাদী নই। তাই আমি বাংলাদেশকে নৈরাজ্যের দৃশ্য পটে দেখি না। আমি এই পঞ্চাশ বছর পেরিয়ে আসা বাংলাদেশের ইতিহাস জুড়ে পুরোপুরি সফলতা দেখতে না পেলেও অনেক ভালো যেমন দেখতে পাই তেমনি নিকট ভবিষ্যতে আরো উজ্জ্বল সম্ভাবনা দেখি। কারণ এই বাংলাদেশে সবসময় থাকে সেই পঞ্চাশ বছর আগের বীর বাঙালির উত্তরসূরি লড়াকু বাঙালি। এরা যেকোনো অন্যায় ও অগণতান্ত্রিক আচরণের বিরুদ্ধে লড়াই করে বিজয় অর্জন করতে জানে।
বাংলাদেশের বিজয়ের আলোচনায় ইতিহাসের বিশাল একটা অধ্যায় থেকে সংক্ষিপ্ত আকারে কিছু আলোচনা করতে হয়। পাকিস্তান ( তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান ও পশ্চিম পাকিস্তান) রাষ্ট্রের নাগরিক ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে ভোট দেয়। ভোটের ফলাফল অনুযায়ী বাঙালি জাতির নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ অধিক আসনে জয়ী হওয়ায় তাঁর কাছেই রাষ্ট্রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার কথা। কিন্তু পশ্চিম পাকিস্তানের তৎকালীন মিলিটারি সরকার ও পশ্চিম পাকিস্তানের তৎকালীন রাজনৈতিক দলের নেতারা ষড়যন্ত্রের নক্সা আঁকতে থাকে। তারা বাঙালির হাতে ক্ষমতা ছাড়তে চায় না। তারা জনগণের রায় মানতে চায় না। নানান তালবাহানা করে সময় ক্ষেপণ করতে থাকে। বাঙালি জাতির নেতা ওদের অভিসন্ধি বুঝতে পারেন। শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালির শত্রুকে চিনতে পেরেছেন। আসে ১৯৭১ খ্রিষ্টিয় সালের ৭ মার্চ। সেদিন ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ( সাবেক রেসকোর্স ময়দান) আওয়ামী লীগ নেতা শেখ মুজিবুর রহমান এক ঐতিহাসিক ভাষণ দেন। সেখানে তিনি বিশাল জনসভায় ঘোষণা করেন, যার যা কিছু আছে তাই নিয়েই শত্রুর মোকাবিলা করতে হবে। ওইদিন তিনি তাঁর তেজোদ্দীপ্ত বক্তব্যে বাঙালি জাতিকে আগামী দিনের সামনে চলার সব ধরনের নির্দেশনা দিয়ে দেন। সবশেষে তিনি বলেন, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম। গভীর ভাবে পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যায় তিনি সেদিনই স্বাধীনতার ডাক দিয়েছেন। এই ঘোষণার কিছুদিন পরেই ১৯৭১ খ্রিষ্টিয় সালের ২৫ মার্চ বাঙালির নেতা শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেফতার করা হয় এবং ওই রাতেই ঘুমন্ত ঢাকাবাসীর উপর নির্বিচারে গুলি চালায় পাকিস্তানি বাহিনী। সে এক ঐতিহাসিক বিভীষিকাময় রাত। এরপরে আর বাঙালি চুপ থাকতে পারেনি। হ্যাঁ, বাঙালির নেতা শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেফতার করে পশ্চিম পাকিস্তানের কারাগারে নিয়ে যাওয়ায় নেতৃত্বহীন বাঙালি তাৎক্ষণিক সংগঠিত হতে পারেনি। এরইমধ্যে ২৬ মার্চ চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতারকেন্দ্রে থেকে এক আর্মি অফিসার তৎকালীন মেজর জিয়াউর রহমান ( পরবর্তীতে বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান) এর সাহসী কন্ঠের ঘোষণা দিশাহারা বাঙালি জাতিকে যেনো মুহূর্তে জাগিয়ে তোলে এবং এরপর নতুন উদ্যমে বাঙালি ধীরে ধীরে সংগঠিত হতে থাকে এবং সারা বাংলায় মুক্তিযুদ্ধের সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়ক জেনারেল এম এ জি ওসমানী নেতৃত্বে এগারোটি সেক্টর গড়ে উঠে। পরের ইতিহাস দীর্ঘ নয় মাসের সংগ্রামের ইতিহাস। নিরস্ত্র বাঙালি পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্র ভারতে গিয়ে ট্রেনিং নিয়ে আসে এবং অল্প স্বল্প অস্ত্র নিয়ে শক্তিশালী পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করে। ঠিক যে সময়ে সারা বাংলার মানুষ দেশের স্বাধীনতার জন্যে যুদ্ধ করে জীবন দিতে প্রস্তুতি নিয়েছে এবং রীতিমতো লড়াই করে চলেছে, ওই সময়ে আবার বাংলাদেশের ভূখণ্ডে জন্ম নেয়া এক গোষ্ঠী বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে থেকে পাকিস্তানি বাহিনীকে সহযোগিতা করে। ওরা রাজাকার, আলবদর, আল শামস ইত্যাদি নাম নিয়ে সারা বাঙলায় পাকিস্তানি বাহিনীর সহযোগী হিসেবে কাজ করে। মূলত ওদের সহযোগিতা পেয়েই পাকিস্তানি সেনারা এদেশের সাধারণ মানুষের উপর নির্মম নির্যাতন করে। এরা জামাতে ইসলাম ও মুসলিম লীগের রাজনীতির অনুসারী। ওই বাহিনী শেষ পর্যায়ে এসে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সহযোগিতা পেয়ে বাংলাদেশের সর্বত্র গণহত্যা চালায়। এরাই ১৯৭১ খ্রীষ্টিয় সালের ১৪ ডিসেম্বর সবচেয়ে বড়ো নারকীয় অভিযান চালিয়ে আমাদের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে। তবে বাঙালি লড়াকু। শেষ পর্যন্ত তৎকালীন বিশ্বের অন্যতম শক্তিশালী পাকিস্তানি সেনাবাহিনী আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধার কাছে পরাজয় বরণ করে এবং ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ এ বাংলাদেশ – ভারত মিত্র বাহিনীর কাছে বিরানব্বই হাজার সৈন্য নিয়ে মাথা নত করে আত্মসমর্পণ করে। আর সেদিনই বাঙালি মাথা উঁচিয়ে বিজয়োল্লাস করে বিশ্ববাসীকে জানিয়ে দেয় বাঙালি জাতি স্বাধীন জাতি, বাংলাদেশ বাঙালি জাতির স্বাধীন দেশ। সেই থেকে ১৬ ডিসেম্বর তারিখটি বাঙালির ও বাংলাদেশের গৌরবের বিজয়ের একটি দিন – ১৬ ডিসেম্বর আমাদের বিজয় দিবস। আমরা স্বাধীন একটি দেশ অর্জন করতে পেরেছি। এ আমাদের মুক্তিযুদ্ধের কাঙ্খিত অর্জন, এ আমাদের মুক্তিযুদ্ধের কাঙ্খিত বিজয়।

চিরসত্য কথা হলো, যেকোনো অর্জন যতোটা কঠিন তা ধরে রাখা ততোধিক কঠিন। সেই কঠিন কাজটি করতে করতে আভ্যন্তরীন ও আন্তর্জাতিক অনেক রকম বাধা ও বিপত্তি ডিঙিয়ে আমরা এখন পঞ্চাশ তম বিজয়ের মাস পারি দিয়ে এগিয়ে চলেছি। প্রশ্ন অনেকের মনে, আমাদের কি উন্নয়ন হয়েছে? স্বাধীনতা অর্জনের পঞ্চাশ বছর পর স্বাধীনতা সংগ্রামের পটভূমি থেকে একবার ঘুরে আসলে আমরা অস্বীকার করতে পারি না যে, অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে আমাদের অনেক উন্নতি হয়েছে। তবে হ্যাঁ, দেশের সমাজ বিজ্ঞানী ও গবেষকদের লেখায় এবং সংবাদ মাধ্যমে আমাদের সামাজিক স্থিতিশীলতার অবনতির যে চিত্র ফুটে উঠে তা-ও অস্বীকার করার উপায় নাই। এখানে অর্থনৈতিক উন্নতির জন্যে আমাদের প্রবাসী শ্রমিকদের ও ব্যবসায়িদের অবদান সর্বাগ্রে গণ্য। তারা বিদেশে পড়ে থেকে কষ্ট করে বিদেশ থেকে রেমিট্যান্স পাঠায় আর আমাদের রিজার্ভ বৃদ্ধি পায়। এদিকে দেশের ভিতরে উল্টো চিত্র। দেশে কর্মহীন মানুষের সংখ্যা দিনে দিনে বেড়েছে, যা আমাদের সামাজিক স্থিরতা ও শৃঙ্খলা রক্ষার উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে দিয়েছে। বিজয়ের সুফল পেতে হলে এদিকে অধিক গুরুত্ব দিতে হবে। আবার, আমাদের সামাজিক অস্থিরতা বা উচ্ছৃঙ্খলতা বৃদ্ধির জন্যে রাজনৈতিক পরিস্থিতি দায়ী। দেখুন, রাজনীতি এখানে সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করে। যদিও বাহ্যিক বা মৌখিক প্রকাশ হচ্ছে, জনগণ দ্বারা রাজনীতি পরিচালিত। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, জনগণ রাজনীতির কেন্দ্রে যাঁদেরকে নির্বাচিত করে পাঠায়, তারাই পরবর্তীতে জনগণকে নিয়ন্ত্রণ করে। কাজেই স্বাভাবিকভাবেই যে জনগণকে নিয়ে সামাজিক ক্ষেত্র, তার নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালন ক্ষমতা জনগণ দ্বারা নির্বাচিত রাজনীতিকদের হাতেই চলে যায়। এমন বাস্তবতার উপর দাঁড়িয়ে মানতেই হবে, রাজনীতিকগণ ক্ষমতার কেন্দ্রে বসে যেমন রাষ্ট্র পরিচালনার পরিকল্পনা করেন এবং পাশাপাশি অপরাপর বিরোধী মতের রাজনীতিকে যেমন নিয়ন্ত্রণ করতে চান, ঠিক তারই প্রভাব পড়ে সমাজে। বর্তমানে আমাদের সামাজিক বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির জন্যে তাই রাজনৈতিক অনুদারতা এবং বিরোধী মতকে অগ্রাহ্য করার প্রবনতা অনেকাংশে দায়ী। আবার কিছু কিছু বিরোধী রাজনৈতিক প্লাটফর্মের উদ্দেশ্য মূলক কিংবা ভুল কৌশল অনেক সময় সামাজিক অস্থিরতা বাড়িয়ে তোলে। এখানে আমি আশা করছি, আমাদের মহান স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রতি শ্রদ্ধাশীল সকল রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ জনগণের শান্তিকে অগ্রাধিকার দিয়ে রাজনীতি করবেন। সত্য বলতে কি, এই যে প্রতিদিন খবরে প্রকাশ হয় সরকারি অফিসে ঘুষ ও দুর্নীতির খবর এসবের পিছনে আমাদের রাজনৈতিক ও সামাজিক অস্থিরতা দায়ী। এজন্যে রাজনীতিতে শুদ্ধাচারের চর্চা জরুরি। এসব বিষয় গুরুত্ব দিয়ে সুন্দর দেশ গড়তে সম্মিলিত প্রচেষ্টা চলমান থাকলে আমাদের সামাজিক ক্ষেত্রে সুখ আসবে এবং তখনই আমাদের অর্থনৈতিক উন্নয়নও স্থিতিশীল থাকবে ও ধীরে ধীরে আরো আরো সমৃদ্ধ হবে। অন্যথায় আমাদের অর্থনৈতিক উন্নতির গতি নিম্নমুখী হতে পারে। এ বিষয়গুলো নিয়ে আমাদের ক্ষমতাসীন ও বিরোধী রাজনীতিকগণকে গভীরভাবে ভাবতে হবে। হ্যাঁ, আমাদের অন্তত দুটি রাজনৈতিক শক্তিশালী প্রতিষ্ঠান আছে যা গণতন্ত্রের জন্যে ও জনগণকে সংগঠিত রাখতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। আমাদের পুলিশ বাহিনী, সীমান্তরক্ষী বাহিনী, সামরিক বাহিনী, সাংবাদিক, সংবাদ পত্র, বিশ্ববিদ্যালয়, সচিবালয়, শিক্ষক এবং সর্বোপরি আছে কোটি কোটি আলোর পথের যাত্রী আমাদের ছাত্র সমাজ। দিনে দিনে আমাদের অবকাঠামো উন্নয়ন দৃশ্যমান। এসবের বিবরণ এখানে না দিলেও অস্বীকার করার উপায় নেই যে আমরা যোগাযোগ ব্যবস্থার ক্ষেত্রে অনেক ভালো ভাবে এগিয়ে যাচ্ছি, যা একটি দেশের উন্নয়নের উপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে চলেছে। এখন দরকার রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা।

এখানে এসে কেউ যদি বলেন, বাঙালি জাতি কি পাকিস্তানের সাথে ১৯৭১ খ্রীষ্টিয় সালের ২৬ মার্চ থেকে ১৯৭১ খ্রীষ্টিয় সালের ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত দীর্ঘ নয় মাসের স্বাধীনতার যুদ্ধে ত্রিশ লক্ষ শহীদের বিনিময়ে এবং দুই লক্ষ বাঙালি নারীর সম্ভ্রম হারিয়ে তার কাঙ্খিত বিজয় অর্জন করতে পেরেছে? হ্যাঁ, এই বাংলাদেশ অন্যায়ের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে জয়ী হওয়া বাংলাদেশ। আমাদের বাংলাদেশের ইতিহাস স্বাধীনতার ইতিহাস। এই বাংলাদেশের ইতিহাস শত্রুর বিরুদ্ধে লড়াই করে বিজয়ের পথে পতাকা উড়িয়ে বিজয়োল্লাস করার ইতিহাস। প্রতি বছর ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস, পৃথিবীর বুকে বাঙালি জাতির একান্ত আপনার এক রাষ্ট্র বাংলাদেশ ও বাংলাদেশির বিজয় দিবস। স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস ঘিরে থাকা স্বপ্ন পূরণে লড়াকু বাঙালি লড়ে যাবে এবং অনিবার্য সফলতা নিয়ে বিজয়ের পথে এগিয়ে যাবে বারেবারে। এভাবেই বাংলাদেশের গৌরবের বিজয় পতাকা উড়বে বিশ্ব মঞে।।
# লেখক _ মোহাম্মদ আব্দুল হক
কলামিস্ট ও সাহিত্যিক

Print Friendly, PDF & Email

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর
themesbazarhaor24net
© All rights reserved © 2019-2024 haor24.net
Theme Download From ThemesBazar.Com
error: Content is protected !!