1. haornews@gmail.com : admin :
  2. editor@haor24.net : Haor 24 : Haor 24
সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:৫৪ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::

৪৬টি বীমা কম্পানির তথ্য চায় বাংলাদেশ ব্যাংক

  • আপডেট টাইম :: মঙ্গলবার, ৫ জানুয়ারী, ২০২১, ১০.০৮ পিএম
  • ২৩৯ বার পড়া হয়েছে

হাওর ডেস্ক::
দেশের ৪৬টি বীমা কোম্পানির ব্যাংক হিসাবের তথ্য চেয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। রোববার বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে তফসিলি ব্যাংকগুলোতে পাঠানো এক চিঠিতে এ তথ্য চাওয়া হয়। বৃহস্পতিবারের মধ্যে এ তথ্য জানাতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, বীমা কোম্পানিগুলোর সব ব্যাংক হিসাবের তথ্য ৭ জানুয়ারির মধ্যে পাঠাতে হবে। সুনির্দিষ্টভাবে যেসব তথ্য পাঠাতে হবে এরমধ্যে রয়েছে-ব্যাংক হিসাবের ধরণ, হিসাবের নম্বর, মোট হিসাবের সংখ্যা এবং হিসাব সংরক্ষণকারী শাখার নাম।

যে সব কোম্পানির তথ্য চাওয়া হয়েছে সেগুলো হল- অগ্রনী ইন্স্যুরেন্স, এশিয়া ইন্স্যুরেন্স, এশিয়া প্যাসেফিক জেনারেল ইন্স্যুরেন্স. বাংলাদেশ কো-অপারেটিভ ইন্স্যুরেন্স, বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি (বিজিআইসি), বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স, সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্স, সিটি জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্স, ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স, দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, ঢাকা ইন্স্যুরেন্স, ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্স, ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্স, এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স, ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স, গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্স, গ্রীন ডেল্টা, ইসলামী ইন্স্যুরেন্স, ইসলামী ইন্স্যুরেন্স, জনতা ইন্স্যুরেন্স, কর্নফুলি, মেঘনা ইন্স্যুরেন্স, মার্কেন্টাইল, নিটল ইন্স্যুরেন্স, নর্দান ইন্স্যুরেন্স, প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্স, পিপলস ইন্স্যুরেন্স, ফিনিক্স ইন্স্যুরেন্স, পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স, প্রগতি ইন্স্যুরেন্স, প্রাইম ইন্স্যুরেন্স, প্রভাতী ইন্স্যুরেন্স, পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স, রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্স, রূপালী ইন্স্যুরেন্স, সাধারণ বীমা কর্পোরেশন, সেনা কল্যাণ ইন্স্যুরেন্স, সিকদার ইন্স্যুরেন্স, সোনার বাংলা ইন্স্যুরেন্স, সাউথ এশিয়া ইন্স্যুরেন্স, স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্স, তাকাফুল ইসলামী ইন্স্যুরেন্স, ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্স এবং ইউনাইটেড জেনারেল ইন্স্যুরেন্স।

জানা গেছে, চরম বিশৃংখল দেশের বীমাখাত। কোনো এখানে শৃঙ্খলা ফেরানো যাচ্ছে না। বছরের পর বছর অপেক্ষার পরও গ্রাহকের দাবি পূরণ করছে না বেশ কিছু কোম্পানি। নিয়ন্ত্রকসংস্থার চোখ ফাঁকি দিতে একাধিক ব্যাংক হিসাব পরিচালনা করছে কোম্পানিগুলো। এরমধ্যে অধিকাংশ বীমা কোম্পানি শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত। ফলে এক্ষেত্রে বাজারে কারসাজির জন্য বিভিন্ন প্রান্তিকে তাদের আয় বাড়িয়ে বা কমিয়ে দেখা হচ্ছে। এরফলে কোম্পানিরগুলোর শেয়ারের দাম অস্বাভাবিকভাবে ওঠানামা করছে। বিষয়টি নিয়ে সাম্প্রতিক সময়ে রির্পোট প্রকাশ করে যুগান্তর।

এদিকে বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স এসোসিয়েশনের তথ্য অনুসারে, ২০১৯ সাল শেষে বেসরকারি বীমা কোম্পানিগুলোর প্রিমিয়াম আয় ছিল ৯ হাজার ৪৬ কোটি টাকা। আগের বছর যা ছিল ৮ হাজার ৪৮৫ কোটি টাকা। এরমধ্যে সাধারণ বীমার প্রিমিয়াম আয় ছিল ৩ হাজার ৪১১ কোটি টাকা। আগের বছরে যা এবং ৩ হাজার ৩৪৭ কোটি টাকা।

Print Friendly, PDF & Email

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর
themesbazarhaor24net
© All rights reserved © 2019-2024 haor24.net
Theme Download From ThemesBazar.Com
error: Content is protected !!