প্রেস বিজ্ঞপ্তি::
১০ ফেব্রুয়ারি শাল্লা প্রেসক্লাবের সুনামধন্য সভাপতি জয়ন্ত সেন ও যুগ্ম সম্পাদক পাবেল আহমেদকে জড়িয়ে দৈনিক দৈনিক জনতারকণ্ঠ ও স্বাধীনকণ্ঠসহ বেশক’টি অনলাইনে ‘শাল্লায় পিআইসির সাইনবোর্ড সিন্ডিকেট: মুখবন্ধ হাওর আন্দোলন নেতার’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়। উক্ত মিথ্যা, বানোয়াট ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়েছেন শাল্লা প্রেসক্লাবের নেতৃবৃন্দ। ১১ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় প্রেসক্লাবের অস্থায়ী কার্যালয়ে সভায় এ
সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এধরণের মানহানিকর সংবাদের কোনো ভিত্তি নেই। পিআইসির সাইনবোর্ড তৈরি করেছেন স্থানীয় কমার্শিয়াল আর্টের প্রতিষ্ঠান মাটি আর্টের পরিচালক প্রশান্ত তালুকদার ও সান এ্যাডের পরিচালক চিন্ময় দাস। সিনিয়র একজন চিত্রশিল্পী হিসেবে তাদের সহযোগীতা করেছেন জয়ন্ত সেন। আর যিনি অভিযোগ করেছেন এবং লিফলেট বিতরণ করে ব্যবসায়ীদের ক্ষতি করতে চেয়েছেন তিনি হলেন একজন ভিজিটিং কার্ড, বিয়ের কার্ড প্রস্তুতকারক। তিনি আর্টিস্ট নন। সেকারণে সাইনবোর্ড কখনো তৈরি করেননি তিনি। পাবেল আহমেদও আর্টের কিছুই জানেন না। তিনি সাইনবোর্ডের সাথে কোনোভাবেই যুক্ত নন। রাখাল দাসের পোস্টার ব্যানার কিছুই জয়ন্ত সেন তার দোকানের সামনে ছিঁড়েননি। সাধারণ ভুল বুঝাবুঝি হয়েছে মাত্র। সেখানে সাংবাদিক জয়ন্ত সেন রাখাল দাস একই গ্রামের বাসিন্দা ও বড় ভাই হওয়ায় দুঃখ প্রকাশ করা হয়েছে। সেখানে হাতে পায়ে ধরার কোনো ঘটনাই ঘটেনি। এসময় অধ্যাপক তরুণ কান্তি দাস ও ডুমরা গ্রামের রবীন্দ্র চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন। উল্লেখ্য এমন মিথ্যা, বানোয়াট ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত সংবাদ মূলধারার গণমাধ্যমের নীতিমালার পরিপন্থী। সাংবাদিক জয়ন্ত সেন এক যুগেরও বেশি সময় ধরে সুনামধন্য প্রতিবাদী সংবাদিক হিসেবে সুপরিচিত। যিনি কখনো চাঁদাবাজি ও ধান্দাবাজি করেননি। যারা এই মিথ্যা সংবাদ তৈরি করে মানহানিকর করেছেন তাদের প্রতি তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন শাল্লা প্রেসক্লাবের নেতৃবৃন্দ।