হাওর ডেস্ক::
বাংলাদেশ প্রতিদিনের নির্বাহী সম্পাদক ও খ্যাতিমান কলামিস্ট পীর হাবিবুর রহমানের মরদেহে শেষ শ্রদ্ধা জানিয়েছেন তাঁর প্রিয় কর্মস্থলের দীর্ঘদিনের সহকর্মীরা। বেলা ৩টায় বাংলাদেশ প্রতিদিন অফিস প্রাঙ্গণে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে দুপুর সাড়ে ১২টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবে তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
পীর হাবিবুর রহমানের মরদেহে শেষ শ্রদ্ধা জানিয়েছেন তাঁর দীর্ঘদিনের সহকর্মীরা।
জানাজায় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ প্রতিদিন, কালের কণ্ঠ, ডেইলি সান, বাংলানিউজ২৪, নিউজ২৪, রেডিও ক্যাপিটাল ও টি স্পোর্টসের কর্মীরা।
পীর হাবিবুর রহমানের মরদেহে শেষ শ্রদ্ধা জানিয়েছে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে মাহবুবউল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, আফজাল হোসেন, পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউল আলম নাদেল, গণস্বাস্থ্যের ট্রাস্টি ডা. জাফরউল্লাহ, আওয়ামী লীগের মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাস, যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য তাজউদ্দিন আহমেদ তাজ, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ, জাসদ ছাত্রলীগ, জাতীয় পার্টি, আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালের পক্ষ থেকে, রাবির ব্যাচ ৮৭, আমরা মুক্তিযাদ্ধা সন্তান, বাংলাদেশ আবৃত্তি পরিষদ, ফুটবলার কায়সার আহমেদসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন।
এর আগে গতকাল শনিবার বিকেলে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় পীর হাবিবুর রহমান শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা জানানোর জন্য আজ রবিবার বেলা সাড়ে ১১টায় তাঁর মরদেহ নেওয়া হয় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে। এরপর বাদ জোহর পীর হাবিবুর রহমানের মরদেহ ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে নেওয়া হয়।
আগামীকাল সোমবার দুপুর ১২টায় সুনামগঞ্জ পৌর সভায় শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য রাখা হবে পীর হাবিবুর রহমানের মরদেহ। এরপর বাদ জোহর সুনামগঞ্জ কেন্দ্রীয় মসজিদে এবং নিজ গ্রাম মাইজবাড়ীতে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে পিতা-মাতার কবরের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত হবেন পীর হাবিবুর রহমান।
গতকাল শনিবার বাদ এশা রাজধানীর উত্তরার ৪ নম্বর সেক্টর পার্ক জামে মসজিদে কলামিস্ট পীর হাবিবুর রহমানের প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। বরেণ্য এই সাংবাদিক, রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও কলামিস্টের জন্ম ১৯৬৪ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি সুনামগঞ্জ শহরে।