1. haornews@gmail.com : admin :
  2. editor@haor24.net : Haor 24 : Haor 24
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:১৩ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::

শপথ নিলেন মন্ত্রীরা: ১৭ মন্ত্রণালয়ে নতুন মন্ত্রী, ৭টিতে প্রতিমন্ত্রী

  • আপডেট টাইম :: শুক্রবার, ১২ জানুয়ারী, ২০২৪, ১০.৫১ এএম
  • ৪২ বার পড়া হয়েছে

হাওর ডেস্ক::
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে যে সরকার গঠন হয়েছে, তাতে ১৭টি মন্ত্রণালয় মন্ত্রী হিসেবে পেয়েছে নতুন মুখ।

এসব মন্ত্রীর মধ্যে সাতজন প্রথমবারের মতো মন্ত্রিসভায় এসেছেন, দুজনের দপ্তর বদল হয়েছে এবং তিনজনের পদোন্নতি হয়েছে; বাকি পাঁচজন একসময় মন্ত্রিসভায় ছিলেন।

এর বাইরে আটজন মন্ত্রী আছেন, যারা আগের দপ্তরেই বহাল আছেন। সব মিলিয়ে ২৫ জন মন্ত্রীকে এবং ১১ জন প্রতিমন্ত্রীকে নিয়ে নতুন সরকার সাজিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

এই ১১ প্রতিমন্ত্রীর মধ্যে সাতজনই প্রথমবারের মতো মন্ত্রিসভায় এসেছেন, বাকি চারজন আগের দপ্তরেই দায়িত্ব পেয়েছেন।

যেসব মন্ত্রণালয়ে মন্ত্রী হিসেবে নতুন মুখ এসেছে, সেগুলোর মধ্যে আছে- অর্থ; পররাষ্ট্র; কৃষি; শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ; বিমান পরিবহন ও পর্যটন; সমাজকল্যাণ; পরিকল্পনা; গৃহায়ন ও গণপূর্ত; বন ও পাট; মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ; রেলপথ; জনপ্রশাসন; যুব ও ক্রীড়া; পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়।

প্রথমবার সাতজন

একেবারে নতুনদের মধ্যে রয়েছেন জাতীয় সংসদের সাবেক চিফ হুইপ উপাধ্যক্ষ আব্দুস শহীদ; কৃষিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পাওয়া মৌলভীবাজার-৪ আসনের সাতবারের এই এমপি জাতীয় সংসদের প্যানেল স্পিকারও ছিলেন। সবশেষ কৃষি মন্ত্রীর দায়িত্ব সামলিয়েছেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আবদুর রাজ্জাক।

এক সময় শেখ হাসিনার একান্ত সচিবের দায়িত্ব পালন করা র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীও প্রথমবার মন্ত্রী হয়েছেন, তিনি দায়িত্ব পেয়েছেন গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদরের তিনবারের এই সংসদ সদস্য একজন যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা। সবশেষ গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব সামলিয়েছেন প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ।

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রহমান প্রথমবার মন্ত্রী হয়ে দায়িত্ব পেয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের। ছাত্রলীগ থেকে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে আসা এই নেতা ফরিদপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য।

পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল আব্দুস সালাম। ময়মনসিংহ-৯ আসনের এই এমপি এর আগে ১৯৯৬ ও ২০০৮ সালেও সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। আগের মন্ত্রিসভায় এম এ মান্নান এ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ছিলেন।

উপরে বাঁ থেকে আব্দুস শহীদ, উবায়দুল মোকতাদির, আব্দুর রহমান, নাজমুল হাসান, আব্দুস সালাম, জিল্লুল হাকিম ও সামন্তলাল সেন প্রথমবার মন্ত্রিসভায় এসেছেন।

রাজবাড়ী জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জিল্লুল হাকিম প্রথমবার মন্ত্রী হয়ে দায়িত্ব পেয়েছেন রেলপথ মন্ত্রণালয়ের। এই বীর মুক্তিযোদ্ধা রাজবাড়ী-২ আসনের পাঁচবারের সংসদ সদস্য।

বাংলাদেশ ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিসিবির সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনকে প্রথমবার মন্ত্রী করে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। সাবেক রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমানের ছেলে পাপন বেক্সিমকো ফার্মার ব্যবস্থাপনা পরিচালক।

নতুন মন্ত্রিসভায় চমক হিসেবে এসেছে বাংলাদেশে পোড়া রোগীর চিকিৎসার ক্ষেত্রে পরিচিত নাম অধ্যাপক ডা. সামন্তলাল সেন। টেকনোক্র্যাট কোটায় পূর্ণ মন্ত্রী হয়েছেন দেশের বার্ন ইনস্টিটিউটগুলোর জাতীয় এই সমন্বয়ক।

দুজনের দপ্তর বদল

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে দায়িত্ব থেকে আব্দুল মোমেনকে সরিয়ে তার জায়গায় শেখ হাসিনা ভরসা রেখেছেন হাছান মাহমুদের উপর। আগের মেয়াদে তথ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব সামলে আসা এ রাজনীতিক আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক।

দলের আরেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দীপু মনি দায়িত্ব পেয়েছেন সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের। আগের মেয়াদে শিক্ষামন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন। এর আগে পররাষ্ট্র মন্ত্রীর দায়িত্বও সামলিয়েছেন। সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সবশেষ দায়িত্ব পালন করা নুরুজ্জামান এবার মন্ত্রিসভায় স্থান পাননি।

তিনজনের পদোন্নতি

গত পাঁচ বছর শিক্ষা উপমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করা তরুণ নেতা মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল শিক্ষা মন্ত্রালয়ের পূর্ণমন্ত্রীর দায়িত্ব পেয়েছেন। তিনি চট্টগ্রামের প্রয়াত আওয়ামী লীগ নেতা মহিউদ্দিন চৌধুরীর ছেলে। তিনি দ্বাদশ সংসদে দ্বিতীয়বার চট্টগ্রাম-৯ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

ধর্ম প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করে আসা ফরিদুল হক খান এবার মন্ত্রণালয়টির পূর্ণ মন্ত্রীর দায়িত্ব পেয়েছেন। জামালপুর-২ আসন থেকে টানা চতুর্থবারের মতো এবার সংসদ সদস্য হয়েছেন তিনি। ইসলামপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের এই সভাপতি ২০০৮ সালে প্রথমবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

সবশেষ পাঁচ বছর ধরে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করা ফরহাদ হোসেন এবার সেখানে পূর্ণ মন্ত্রীর দায়িত্ব পেয়েছেন। মেহেরপুর-১ আসনে ২০১৪ সাল থেকে টানা তৃতীয়বারের মতো এমপি হয়েছেন তিনি।

ফিরেছেন পাঁচজন

মন্ত্রিসভায় ফিরছেন আবুল হাসান মাহমুদ আলী, ফারুক খান, নারায়ণ চন্দ্র চন্দ, সাবের হোসেন চৌধুরী ও জাহাঙ্গীর কবির নানক।

২০১৪ থেকে পাঁচ বছর পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব সামলানো আবুল হাসান মাহমুদ আলীকে মন্ত্রিসভায় ফেরানো হয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দিয়ে। সবশেষ অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ছিলেন কুমিল্লা-১০ আসনের চারবারের এমপি আ হ ম মুস্তফা কামাল।

দিনাজপুর-৪ থেকে টানা চারবার নির্বাচিত সংসদ সদস্য মাহমুদ আলী গত সরকারে না থাকলেও তার আগে দুইবার মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছেন।

২০১২ সালের সেপ্টেম্বরে নবগঠিত দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পান মাহমুদ আলী, ২০১৩ সালের নভেম্বর পর্যন্ত তিনি ওই মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ছিলেন।

এরপর আওয়ামী লীগের নির্বাচনকালীন সরকারে মাহমুদ আলীকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী করেন শেখ হাসিনা। ২০১৪ সালের নির্বাচনে জিতে আওয়ামী লীগ ফের সরকার গঠন করলে ২০১৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে আবার পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়।

বঙ্গভবনের দরবার হলে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় নতুন সরকারের শপথগ্রহণের পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী, ছোট বোন শেখ রেহানা ও ভাগ্নে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি।

মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশের সরকারের পক্ষে আনুগত্য প্রকাশ করে সেই সময়ে বেশ আলোড়ন তুলেছিলেন তখনকার পরররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এই কর্মকর্তা।

২০০৯ সালের সরকারে বাণিজ্য এবং বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করা অবসরপ্রাপ্ত কর্নেল ফারুক খানকে ১০ বছর পর আবারও বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ে ফেরানো হয়েছে মন্ত্রী করে।

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর এই সদস্য ১৯৯৬ সাল থেকে গোপালগঞ্জ-১ আসনে টানা ষষ্ঠবারের মতো এমপি নির্বাচিত হয়েছেন। সবশেষ পাঁচবছর বেসামরিক বিমান পরিবহন মন্ত্রণালয়ে প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব সামলেছেন এবার হবিগঞ্জ-৪ আসনে ব্যারিস্টার সুমনের কাছে হেরে যাওয়া মাহবুব আলী।

২০১৪ থেকে ২০১৮ পর্যন্ত মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ও মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করা নারায়ণ চন্দ্র চন্দ আবারও একই মন্ত্রণালয়ে মন্ত্রী হয়ে ফিরেছেন। প্রধান শিক্ষক হিসেবে পেশাজীবন শুরু করা নারায়ণ চন্দ্র ছয়বার ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। ১৯৯৬ সালে উপ নির্বাচনে প্রথমবারের মতো সংসদে যান। পরে ২০০৮ থেকে টানা সংসদে প্রতিনিধিত্ব করছেন।

এক সময়ের উপমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ে পূর্ণ মন্ত্রীর দায়িত্ব পেয়েছেন। ১৯৯৬ মেয়াদে আওয়ামী লীগ সরকারে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী এবং পরে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এই ব্যবসায়ী ও ক্রীড়া সংগঠক।

বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তা সাবের চৌধুরী ২০১৪ সাল থেকে তিন বছর মেয়াদে আন্তঃসংসদীয় ইউনিয়নের (আইপিইউ) প্রেসিডেন্ট ছিলেন। ২০০১ সালের অক্টোবর থেকে আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনার রাজনৈতিক সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন তিনি। ১৯৯৬-২০০১ সাল থেকে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি ছিলেন সাবের।

২০০৮-২০১৩ মেয়াদে স্থানীয় সরকার প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করার ১০ বছর পর জাহাঙ্গীর কবির নানককে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রিত্ব দিয়ে মন্ত্রিসভায় ফিরিয়ে এনেছেন শেখ হাসিনা।

ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক, যুবলীগের সাবেক চেয়ারম্যান নানক বর্তমানে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য। আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর এই সদস্য একাদশ সংসদে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি ছিলেন।

প্রতিমন্ত্রী

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, নৌ পরিবহন এবং পানিসম্পদ মন্ত্রলায়ের দায়িত্বে থাকা আগের তিনজন নসরুল হামিদ, খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ও জাহিদ ফারুক এবার তাদের পদে বহাল আছেন।

তথ্য প্রযুক্তির দায়িত্বে থাকা জুনাইদ আহমেদ পলক এবার ডাক ও টেলিযোগাযোগের দায়িত্বও পেয়েছেন। তিনি ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করবেন। আগের সরকারে টেকনোক্র্যাট মন্ত্রী হিসেবে ডাক ও টেলিযোগাযোগের দায়িত্বে থাকা মোস্তাফা জব্বার এবার ডাক পাননি।

নতুন প্রতিমন্ত্রী হয়েছেন বাঁ থেকে সিমিনি হোসেন রিমি, রুমানা আলী, মহিববুর রহমান, কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা, শফিকুর রহমান চৌধুরী, মোহাম্মদ আলী আরাফাত, আহসানুল ইসলাম টিটু

নতুন প্রতিমন্ত্রীদের মধ্যে তথ্য ও সম্প্রচারে মোহাম্মদ আলী আরাফাত, বাণিজ্যে আহসানুল ইসলাম টিটু, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে সিমিন হোসেন রিমি, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ে মহিববুর রহমান, প্রবাসী কল্যাণে শফিকুর রহমান চৌধুরী, প্রাথমিক ও গণশিক্ষায় রুমানা আলী দায়িত্ব পেয়েছেন।

এই সাতজনই প্রথমবারের মতো মন্ত্রিসভায় স্থান পেয়েছেন।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, তথ্য ও সম্প্রচার, প্রবাসী কল্যাণ, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে সবশেষ সরকারে কোনো প্রতিমন্ত্রী ছিলেন না। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন এবার মনোনয়নই পাননি। মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী এনামুর রহমান এবার নির্বাচনে হেরেছেন।

Print Friendly, PDF & Email

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর
themesbazarhaor24net
© All rights reserved © 2019-2024 haor24.net
Theme Download From ThemesBazar.Com
error: Content is protected !!