স্টাফ রিপোর্টার, তাহিরপুর::
সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের নতুন ভবন নির্মান হলেও আবাসিক ৩টি ভবন ঝুঁিকপূর্ণ সংস্কারের কাজ হচ্ছে না। ফলে ঝুকিঁ নিয়ে র্দীঘ দিন ধরেই বসবাস করছে ভবন গুলোর কর্মকর্তা কর্মচারীরা। যে কোন সময় অনাকাংখিত ঘটনা ঘটতে পারে বলে মনে করছেন সবাই।
একাধিক সূত্রে জানা যায়, বর্তমান সরকার এ উপজেলা সাড়ে ৩ লক্ষাধিক জনসাধারনের চিকিৎসা উন্নয়নের স্বার্থে ৩০ সয্যা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পাশের একটি বৃহত্তর ৫০শয্যা বিশিষ্টি আধুনিক স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভবন ও ৩টি নতুন আবাসিক কোয়াটার তৈরি ও সংস্কারের কাজ করার জন্য প্রায় ১৩ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়। আর আর এণ্টাপ্রাইজ নামের প্রতিষ্টানটি কাজ করছে। ঐ প্রতিষ্টানের দায়িত্বপ্রাপ্ত্য ন্ট্রাকটার কাজ করছে এখনও। কিন্তু স্বাস্থ্য কমপ্লেক্ষের পুরোনো ৩টি বিল্ডিং (২য় শ্রেনী নার্স কোয়াটার (এক তলা বিল্ডিং), তৃতীয় শ্রেনী (৪তলা বিল্ডিং) এবং চতুর্থ শ্রেনী (২য় তলা বিল্ডিং) কোয়াটারে রিপিরিয়ারিংয়ের কাজ না করায় ভবন গুলোতে অবস্থাকারীগন আছেন আতংকের মাঝে।
এই বিষয়ে জানতে কন্ঠ্রাটারের দায়িত্বে থাকা রুকন জানান, রিপিয়ারিংয়ের কাজ হবে না। এ খাতের জন্য কোন বরাদ্ধ নেই।
পুরোনো বিল্ডিংয়ে সব-বাসকারী কর্মকর্তা ও কর্মচারীগন বলেন,হাসপাতালের আবাসিক কোয়াটার গুলোর অবস্থা খুবেই খারাপ। বৃষ্টির সময় রোমে পানি দেওয়াল ছুয়ে পানি ভিতরে প্রবেশ করে। দেওয়ালের আস্থও খসে খসে পড়ছে। দরজা,জানালা ভাঙ্গা,পানির টেব,টয়লেটের লাইন সবকিছুই খুবেই খারাপ অবস্থা। মেরামত করবে বলেছিল কিন্তু এখন হাসপাতালের পুরো কাজেই শেষ হবার পথে কিন্তু পুরোনো ৩টি বিল্ডিংয়ের একটির কাজও করে নি। কাজ হবে না বলেছে তারা।
তাহিরপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মকর্তা ইকবাল হোসেন জানান, তারা শুরুতেই বলেছে রিপিয়ারিংয়ের কাজ করবে এখন তারা বলছে বাজেট শেষ কাজ হবে না। এছাড়াও বার বার তাদের বলেছি হাসপাতালের কাজের বিবরন সহ(কোন কাজে কত টাকা বরাদ্ধ আর কিভাবে কি পরিমান কাজ হবে)আমাকে তথ্য দিতে কিন্তু তারা আমার কথা প্রথমে থেকেই একবারেই শুনছে না। আমি আমার উর্ধবতন কতৃপক্ষকে জানিয়েছি। এবং তাদের নামে নোটিশ করেি