তাহিরপুর প্রতিনিধি::
সুনামগঞ্জের তাহিরপুর, জামালগঞ্জ ও ধর্মপাশা উপজেলা নিয়ে গঠিত সুনামগঞ্জ-১ আসন। এই আসনে প্রথমে আনিসুল, কামরুল ও নজির হোসেনের মাঝে দলীয় মনোনয়ন নিয়ে বিভক্তি থাকলেও সর্বশেষ নজির হোসেন দলীয় মনোনয়ন পাবার পর ঐক্যবদ্ধ হয়ে প্রতিটি নির্বাচনী প্রচারনায় এক সাথে তিন জনেই উপস্থিত হয়ে ধানের র্শীষ মার্কায় ভোট চেয়ে ব্যাপক সারা পড়েছে। এই তিন নেতার রয়েছে বিশাল কর্মী বাহিনী যারা দলের দূর্দিনেও দল ছেড়ে যায় নি। বরং কঠিন মূহুর্তে দলের স্বাথেই কাজ করেছে আর তারাই এখন সাবেক সংসদ ও সাবেক জেলা বিএনপি সভাপতির নজির হোসেন, জেলা বিএনপির সহ সভাপতি ও সাবেক তাহিরপুর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আনিসুল এবং জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও তাহিরপুর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান কামরুলের নেতৃত্বে সুনামগঞ্জ-১আসনের প্রতিটি ইউনিয়ন পাড়া-মহল্লা থেকে শুরু করে সর্বত্রই মাঠ কাপিয়ে তুলছেন।
এই বিষয়ে তাহিরপুর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান ফেরদৌস আলম আখঞ্জি,বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও ঐক্যফ্রন্টের উপজেলা নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্য সচিব জুনাব আলী বলেন, গত মঙ্গলবার (১২,১২,১৮) সন্ধ্যায় তাহিরপুর উপজেলার উত্তর বড়দল ইউনিয়নের জনতা বাজারে বিএনপি ও আওয়ামী লীগ’র দু’কর্মীর মধ্যে কথাকাটাকাটি হয় এরপর বিষয়টি তিলকে তাল বানিয়ে বুধবার রাতে আওয়ামী লীগের স্থানীয় লোকজন নিজেরাই তাদের অফিসে ভাংচুর করে বিএনপির (ধানের শীষ) প্রার্থী সাবেক এমপি নজির হোসেনের নির্বাচনী প্রচার প্রচারণা থেকে নেতাকর্মীদের দূরে রাখতে হয়রানী করতে বিএনপির নেতাকর্মীদের গ্রেফতার ও মামলা দায়ের করেছে। আমাদের অফিস জোড় করে দখল করে আ,লীগ। সংঘর্ষে এড়িয়ে চললেও মামলা দায়ের করে আমাদের বিরুদ্ধে।