হাওর ডেস্ক::
আত্মপরিচয়ে বিকশিত হয়ে অন্যদের সঙ্গে যোগাযোগ এবং একসঙ্গে পথ চলার ক্ষেত্রে আমাদের জ্ঞানের কিছুটা ঘাটতি রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান। তিনি বলেন, এ ঘাটতি পূরণে গ্রন্থাগারের বিকাশ ঘটাতে হবে।
মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের শওকত ওসমান স্মৃতি মিলনায়তনে জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এম এ মান্নান এসব কথা বলেন।
‘জাতীয় গ্রন্থাগার দিবসের গুরুত্ব ও তাৎপর্য’ শীর্ষক এ সভায় তিনি আরও বলেন, বই হচ্ছে জ্ঞান ও সংস্কৃতির আধার। গ্রন্থাগার হলো জ্ঞানের সূতিকাগার। সম্মান, শ্রদ্ধা, স্নেহ এবং ভালোবাসার সঙ্গে বই পড়তে হবে। কেননা বই আমাদের সংস্কৃতি এবং আত্মপরিচয়ের বিকাশ ঘটায়। এই বিকাশের মাধ্যমেই সবকিছু এক জায়গায় মিলিত হয়।
সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব ড. মো. আবু হেনা মোস্তফা কামালের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ। মূল আলোচক ছিলেন রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. বিশ্বজিৎ ঘোষ। স্বাগত বক্তব্য দেন গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আশীষ কুমার সরকার। আলোচনা শেষে অতিথিদের হাতে উপহার হিসেবে বই তুলে দেওয়া হয়। এরপর ছিল সাংস্কৃতিক পরিবেশনা।
এর আগে র্যালির মাধ্যমে ‘জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস-২০১৯’-এর উদ্বোধন ঘোষণা করেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ।