1. haornews@gmail.com : admin :
  2. editor@haor24.net : Haor 24 : Haor 24
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০১:২৩ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::

সেক্টর কমান্ডাররা যুদ্ধ করেছেন জিয়াউর রহমান ছাড়া : মোজাম্মেল হক

  • আপডেট টাইম :: বৃহস্পতিবার, ২৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১৯, ১২.৩৬ পিএম
  • ৩১৬ বার পড়া হয়েছে

হাওর ডেস্ক::
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, প্রত্যেকটা যুদ্ধে সেক্টর কমান্ডাররা অংশগ্রহণ করেছিলেন, একমাত্র জেড ফোর্সের মেজর জিয়াউর রহমান ছাড়া।

আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে অনলাইনভিত্তিক সংগঠন ‘কে-ফোর্স’-এর ষষ্ঠ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। মুক্তিযুদ্ধের ২ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার খালেদ মোশাররফের নেতৃত্বে গঠিত মুক্তিবাহিনীর সামরিক ব্রিগেড ‘কে-ফোর্স’র অনুপ্রেরণা থেকেই এই সংগঠনের প্রতিষ্ঠা ও নামকরণ।

মুক্তিবাহিনীর সামরিক ব্রিগেড ‘জেড ফোর্স’-এর কমান্ডার ছিলেন জিয়াউর রহমান। জিয়াউর রহমান সামরিক বাহিনীতে থাকা অবস্থায় ১৯৭৮ সালে তার তত্ত্বাবধানেই বিএনপির প্রতিষ্ঠা হয়।

মুক্তিযুদ্ধে অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে বীর উত্তম খেতাব পেয়েছিলেন জিয়াউর রহমান বক্তব্যে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী বলেন, মুক্তিযুদ্ধের নয় মাসে কার কী ভূমিকা ছিল, কে কে ষড়যন্ত্র করেছে, তা তুলে ধরতে বিগত সরকার ব্যর্থ হয়েছে। এসব অজানা ইতিহাস সবার সামনে তুলে আনা হবে।

মুক্তিযুদ্ধে জিয়াউর রহমানের কর্মকাণ্ড নিয়ে তিনি বলেন, আজকে যদি মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস পর্যালোচনা করি তাহলে দেখা যাবে, প্রত্যেকটা যুদ্ধে সেক্টর কমান্ডাররা অংশগ্রহণ করেছিলেন, একমাত্র জেড ফোর্সের মেজর জিয়াউর রহমান ছাড়া।

তিনি বলেন, তিনি ভারতে বসে পাকিস্তানের এজেন্ট হিসেবে যুদ্ধ পরিচালনা করেছেন। তিনি সেখানে বসে ভুল সিদ্ধান্ত দিয়ে প্রায় একশ মুক্তিযোদ্ধাকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিয়েছিলেন। শুধু তাই নয়, যুদ্ধকালে জিয়াউর রহমান কোথায় যুদ্ধ করেছেন, কীভাবে করেছেন- তার কোনো কথা কোথাও উল্লেখ নাই কিছু মিথ্যাচার ছাড়া। মেজর জিয়া শুধু মিথ্যাচার করে ইতিহাসের অংশ হয়েছেন। তাই সেই সময়ের ইতিহাস সবার সামনে আসা সময়ের ব্যাপার মাত্র।

তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর মেজর জিয়া বঙ্গবন্ধু হত্যাকারীদের পিঠ চাপড়ে তাদের ধন্যবাদ দিয়েছিলেন, বাহবা দিয়েছিলেন। পুরস্কার হিসেবে কাউকে কাউকে বিভিন্ন দেশে রাষ্ট্রদূত বানিয়েছেন। শুধু তাই নয়, দায়মুক্তির আইন পাস করে জাতির জনকের হত্যার বিচারের পথও তিনি রুদ্ধ করেছিলেন।

তিনি আরও বলেন, পরবর্তীতে আইন বাতিল করে জামায়াতের রাজনীতিকেও তিনি বৈধ করেছিলেন। এসব সত্য এখন সবার সামনে, সবাই জানে। কিন্তু এরা এত মিথ্যাচার করে যে, এসব মিথ্যাচার সম্পর্কে বলতে বলতেই সত্যি কথাটা আর বলা হচ্ছে না। এখন আমাদের অফেন্সিভ হতে হবে।

খালেদ মোশাররফের মেয়ে মাহজাবিন খালেদ বেবির সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় অন্যদের মধ্যে দৈনিক আজকের বংলার প্রকাশনা সম্পাদক ইকবাল মাহমুদ বাবলু, আওয়ামী লীগের উপ-স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক হেলাল উদ্দিন, যুব মহিলা লীগের সহ-সভাপতি কুহেলী কুদ্দুস মুক্তি, ওয়ারী থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি আশিকুর রহমান লাভলু প্রমুখ বক্তব্য দেন।

Print Friendly, PDF & Email

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর
themesbazarhaor24net
© All rights reserved © 2019-2024 haor24.net
Theme Download From ThemesBazar.Com
error: Content is protected !!