স্টাফ রিপোর্টার::
ধর্মপাশা উপজেলার ধানকুনিয়া বেরিবাধ দুষ্কৃতিকারীদের হাত থেকে রক্ষার দাবিতে এবং তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান বরাবরে লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে। এলাকাবাসীর পক্ষে নূপুর গ্রামের মো. আসাদ উল্লাহ গতকাল বৃহষ্পতিবার সুখাইর রাজাপুর উত্তর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ফলহাদ আহমেদের বরাবরে এই আবেদন করেন।
আবেদন থেকে জানা যায়, ধানকুনিয়া হাওরের মোহিনীপুর ঢালাপাড়ের বেরিবাধ ধানকুনিয়া বিলের ইজারাদারের নির্দেশে স্থানীয় কতিপয় দুষ্কৃতিকারী বাধ কেটে মাটি নদীতে ফেলে দীর্ঘদিন ধরে মাছ কাটছে। এর ফলে হাওরের প্রায় ৪শ একর জমি হুমকিতে পড়েছে। শুকনো মওসুমে বেরিবাধে মাটি ভরাটের প্রয়োজন হলে চাষীদের জমি থেকে মাটি কেটে বাধে ফেলতে হবে। এতে চাষীরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। তাই বেরিবাধটি যে কাঠামোতে আছে সেই কাঠামোতে রক্ষার দাবি জানান এলাকাবাসী। নূরপুর গ্রামের কিছু ব্যক্তি হাওরের বেরিবাধ কেটে মাছ ধরছে বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে।
ইউপি চেয়ারম্যান ফরহাদ আহমেদ অভিযোগের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।