স্টাফ রিপোর্টার::
আসন্ন জেলা পরিষদ নির্বাচনে ৬ নং ওয়ার্ডে সদস্যপদে পদে প্রার্থী হচ্ছেন সুনামগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের রাজপথের রাজনীতিতে সবচেয়ে সক্রিয় নেতা ও জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক জুবের আহমদ অুপ। এই ওয়ার্ডের আরে একাধিক প্রার্থী থাকলেও তিনি সদস্য পদে প্রচারণা শুরু করেছেন সবার আগে। এই ওয়ার্ডের ৬টি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান-মেম্বারদের সঙ্গে ইতোমধ্যে তার নিবিড় সম্পর্ক গড়ে ওঠেছে। তাছাড়া ছাত্র রাজনীতি থেকে রাজপথে ও তৃণমুলে রাজনৈতিক কর্মসূচি নিয়ে সক্রিয় থাকায় এসব এলাকায় স্থানীয় সরকারের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে তার একটি ভালো সম্পর্কও রয়েছে। এসব মিলিয়ে ওই ওয়ার্ডে তিনি তুমুল আলোচনায় রয়েছেন।
সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার ৫টি ও দোয়ারাবার উপজেলার একটি ইউনিয়ন নিয়ে ৬ নং ওয়ার্ডের আসন বিন্যাস করা হয়েছে। আসন বিন্যাসের আগ থেকেই জুবের আহমদ অপু চষে বেড়াচ্ছেন সম্ভাব্য নির্বাচনী এলাকা। জানা গেছে তিনি ইতোমধ্যে একাধিকবার প্রতিটি ইউনিয়ন অফিস ও এসব ইউনিয়নের চেয়ারম্যান, মেম্বার এবং সংরক্ষিত মেম্বারদের সঙ্গে সৌজন্য স্বাক্ষাত করে তার নির্বাচনী ইশতেহার ও লক্ষ্য বিষয়ে অবগত করেছেন। স্থানীয় সরকারের এসব প্রতিনিধিরা তাকে ভোটদানের আশ্বস্থ করেছেন বলে জানা গেছে।
সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মখলিছ রহমান বলেন, ছাত্র-রাজনীতির এক উজ্জ্বল ও কর্মীবান্ধব নেতার নাম জুবের আহমদ অপু। তৃণমূলে কেবল হাজার হাজার নেতা তৈরিই করেননি তিনি। এসব নেতাদের অনেকেই স্থানীয়ভাবে জনসেবায় যুক্ত রয়েছেন। তাছাড়া সুনামগঞ্জ জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগকে সুনামগঞ্জের রাজনীতিতে একটি জনপ্রিয় ও সক্রিয় দল হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে তিনি অগ্রপথিক হিসেবে কাজ করছেন। দলের প্রতিটি কর্মসূচি তিনি সকল ভেধাভেধ ভুলে সবাইকে নিয়ে পালন করছেন। নানা বিচারে তিনি আসন্ন জেলা পরিষদ নির্বাচনে ৬নং ওয়ার্ডের একজন শক্তিশালী প্রার্থী। স্থানীয় সরকারের নির্বাচিত প্রতিনিধিরাও জুবের আহমদ অপুকে গ্রহণ করেছেন।
জুবের আহমদ অপু বলেন, দীর্ঘ দুই দশক ধরে ছাত্র রাজনীতি হয়ে এখন স্বেচ্ছাসেবক লীগের রাজনীতিতে তৃণমূলের নেতাকর্মীদের নিয়ে রাজপথে সক্রিয় রয়েছি। শুধু নেতাকর্মীদের বিপদ আপদই নয়, সাধারণ মানুষের বিপদ-আপদে ছুটে গিয়ে সাধ্যমতো তাদের পাশে দাড়ানোর চেষ্টা করি। ৬নং ওয়ার্ডের প্রতিটি ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড এর জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে আমার দীর্ঘদিনের প্রানের সম্পর্ক। তাদের অনেকেই প্রচারণা চালানোর পর আমার পাশে এসে দাড়িয়েছেন। সাধ্যমতো পাশে থাকার অঙ্গিকার করেছেন। আমি তাদের কথায় আশ্বস্থ হয়েছি। ইনশাল্লাহ এই ওয়ার্ডে তারা যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচন করবেন।