স্টাফ রিপোর্টার::
বালু পাথরবাহী ইঞ্জিন চালিত( বলগেট ট্রলার ছোট ছোট নৌকা)থেকে চাঁদা আদায়কালে সুনামগঞ্জের তাহিরপুরে নৌকা চাঁদা আদায়ের টাকাসহ সেলিমগীর নামে একজনকে আটক করেছে র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়নর (র্যাব)।
রবিবার থানা পুলিশ আলমতসহ তাকে আদালতের মাধ্যমে জেলা করাগারে পাঠিয়েছে।
সে উপজেলার বালিজুড়ী ইউনিয়নের দক্ষিণকুল গ্রামের মর্তুজ আলী ওরফে রাজা হাঁসের ছেলে।
এরপুর্বে দিনভর নৌ পথে নজরধারীরপর শনিবার বিকেলে র্যাব-৯ সিপিসি সুনামগঞ্জ ক্যাম্পের একটি চৌকস টিম তাকে আটক করে। এ সময় চাঁদা আদায়ে থাকা অপর এক সহযোগী পালিয়ে যায়।
জিজ্ঞাসাবাদ শেষে র্যাব রাতেই সেলিমগীরকে তাহিরপুর থানায় সোপর্দ করে।
রবিবার র্যাব-৯ সিলেটের মিডিয়া সেল জানায়,র্যাব-৯,সিপিসি সুনামগঞ্জ ক্যাম্পের কোম্পানী কমান্ডার লে. কমান্ডার ফয়সাল আহমদের নেতৃত্বে র্যাবের একটি চৌকস টিম শনিবার ফাজিলপুর কোয়ারী ও সীমান্তনদী জাদুকাঁটা কেন্দ্রীক বালু পাথর পরিবাহি নৌ যান ( বলগেট, ট্রলার, ছোট ছোট নৌকা) চলাচলের ওপর নজরধারী করেন।
এক পর্যায়ে জাদুকাটা লাগোয়া রক্তি নদীর নৌ পথে বালু পাথরবাহি নৌ যান আটকিয়ে বিনা রশীদে চাঁদা আদায়কালে শনিবার বিকেলে সেলিমগীরকে চাঁদা আদায়ের নগদ ৩২ হাজার ১৬০ টাকা ও একটি ট্রলারসহ আটক করা হয়।
এ সময় চাঁদা আদায়কাজে থাকা তার অপর সহযোগী উপজেলার ফাজিলপুর নয়াহাট গ্রামের মিন্টু দাসের ছেলে মৃদুল দাস কৌশলে সাঁতাড় কেঁটে পালিয়ে যায়।
র্যাবের পক্ষ থেকে সেলিমগীরকে আটক ও মৃদুল দাসকে পলাতক দেখিয়ে অজ্ঞাতনামা ৪ থেকে ৫ জনের নামে তাহিরপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।