হাওর ডেস্ক ::
রাজধানীতে শীতের প্রকোপ কিছুটা কমলেও এখনো মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে টাঙ্গাইল, কুষ্টিয়া, যশোর ও রংপুর বিভাগের ওপর দিয়ে। তবে বুধবার (১ জানুয়ারি দেশের বেশির ভাগ এলাকায় তাপমাত্রা বাড়বে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। তবে বৃহস্পতিবার থেকে আবারো কমে আসবে তাপমাত্রা, দেখা দিতে পারে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। কুয়াশা ও মেঘ কমে আসায় দেখা মিলেছে সূর্যের। বাড়ছে তাপমাত্রাও। ইনডিপেনডেন্ট টেলিভিশন
বৃহস্পতিবার থেকে সারা দেশে আবারও গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। বৃষ্টি বেশি হতে পারে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম উপকূলে। এরপর বাড়বে শীতের তীব্রতা। তখন আবারো মৃদুশৈত্য প্রবাহ বয়ে যেতে পারে।
এদিকে, আজও দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে তেঁতুলিয়ায় ৫ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তীব্র শীতে নাকাল ওই অঞ্চলের মানুষ। শীতের তীব্রতা কিছুটা কমলেও, হাসপাতালগুলোতে রয়েছে ঠাণ্ডাজনিত রোগীর ভীড়।
গত ৪দিন ধরে চুয়াডাঙ্গা জেলার তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির নিচে অবস্থান করছে। তীব্র শীতেও আয়ের সন্ধানে বের হতে হচ্ছে নিম্ন আয়ের মানুষদের। শীত থেকে বাঁচতে কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখা হচ্ছে গবাদি পশুপাখিকেও।
এদিকে, উত্তরবঙ্গের নীলফামারীতে ঝলমলে রোদে অনেকটাই কমেছে শীতের তীব্রতা। ভোর থেকেই মাঠে নেমে পড়েছে বোরো চাষীরা। কাজে বের হয়েছে শ্রমজীবী মানুষরাও।
চিকিৎসকরা বলছেন, এদের বেশিরভাগই সর্দি, কাশি, নিউমোনিয়া ও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত। ঠাণ্ডাজনিত রোগ থেকে বাঁচাতে শিশুদের গরম কাপড় পরিয়ে রাখার পরামর্শ তাদের।