সুনামগঞ্জের আব্দুজ জহুর সেতুতে রাস্তায় ফেলে মামলার বাদী নূরুল আমিনকে পিটিয়ে আহত করার একটি মিথ্যা সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন দক্ষিণ সুনামগঞ্জের দুর্গাপুর গ্রামের মো. আব্দুল হান্নান, জিতু মিয়া, মড়ল মিয়াসহ শিমুলবাক গ্রামের মাসুদ মিয়া, দিরাই উপজেলার বদলপুরের ফারুক মিয়াসহ গংরা। প্রতিপক্ষ তাদের বিরুদ্ধে মানহানীকর সংবাদ প্রকাশ করিয়ে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে বিভ্রান্ত করতে চাচ্ছে বলে তারা অভিযোগ করেছেন। তারা কাল্পনিক এমন সংবাদে অবাক হয়ে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে সুবিচার চেয়েছেন।
তাছাড়া প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে তারা জানিয়েছেন ১৯ জানুয়ারি রবিবার সন্ধ্যায় সেতুতে এমন কোন ঘটনা ঘটেনি। বরং প্রতপক্ষকে ফাঁসাতে ভুল তথ্য সরবরাহ করে বানোয়াট সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে বলে নিন্দা ও ক্ষোভ জানিয়েছেন তারা। তারা এমন সংবাদ প্রকাশের আগে সাংবাদিকদের যাছাই বাছাই করারও অনুরোধ জানিয়েছেন।
দক্ষিণ সুনামগঞ্জ উপজেলার পশ্চিম বীরগাও ইউনিয়নের দুর্গাপুর গ্রামের তারিফ উল্লার ছেলে নূরুল ইসলামকে গত ১৯ জানুয়ারি সুনামগঞ্জের আব্দুজ জহুর সেতুতে অটো রিক্সা আটকিয়ে নির্যাতন করা হয়েছে মর্মে বিভিন্ন অনলাইনে একটি মনগড়া ও বানোয়াট সংবাদ প্রকাশিত হয়েছিল। রিপোর্টে যে সময়ের কথা বলা হয়েছে তখন ভুক্তভোগীরা আদালতের সংশ্লিষ্ট শাখায় কোর্টের কাগজের জন্য অপেক্ষায় ছিলেন। তাছাড়া কয়েকজন সুনামগঞ্জেই ছিলেন না। কিন্তু নূরুল আমিন ঘটনাটি সাজিয়ে প্রতিপক্ষের মানহানী করতে চেয়েছেন বলে তারা অভিযোগ করেছেন।
এদিকে সদর থানার ওসি মো. সহিদুর রহমান এ প্রসঙ্গে জানিয়েছেন ওই সময়ে সুরমা সেতুতে কোন মারামারির ঘটনা ঘটেনি। তারা এ ধরনের কোন খবরও পাননি।
-সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।