স্টাফ রিপোর্টার::
শ্রী শ্রী কৃষ্ণ চরণ গোস্বামী প্রভূপাদের ৮৯তম তিরোভাব তিথি ও শ্যামহাট আশ্রমের শতবর্ষ পূর্তি উদযাপন উপলক্ষে তিন ব্যাপী উৎসব গতকাল রোববার শেষ হয়েছে। সমাপনী দিন বিকেলে বিশ্ব শান্তি, মানবকল্যান ও সকল জীবের মঙ্গল কামনায় বিশেষ প্রার্থনার মাধ্যমে উৎসব শেষ করা হয়। প্রার্থনা অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন ভারত থেকে আগত
শ্রী শ্রী কৃষ্ণ চরণ গোস্বামী প্রভূপাদের চতুর্থ অধস্তন গুরুজিউ শ্রী শ্রী বিশ্বরূপ গোস্বামী প্রভূপাদ।
উৎসব উপলক্ষে উদ্ধোধনী দিনে এক আলোচনা সভা, মরণোত্তর সন্মাননা পদক প্রদান ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। শ্যামহাট আশ্রম উন্নয়ন ও পরিচালনা কমিটির সভাপতি ধীরেন্দ্র কুমার সেন এর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক অমিত কান্তি দেব এর পরিচালনায় এতে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন শ্রী শ্রী কৃষ্ণচরণ গোস্বামী প্রভূপাদের চতুর্থ অধঃস্তন বাকসিদ্ধা মহাপুরুষ সিদ্ধাত্মা গুরু জীউ শ্রীশ্রী বিশ্বরূপ গোস্বামী।
বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন জগন্নাথপুর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান বিজন কুমার দেব, ২নং পাটলী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সিরাজুল হক, রামকৃষ্ণ কথামৃত পাঠ চক্রের সভাপতি ডাঃদিব্য রঞ্জন দে,পূজা উদযাপন পরিষদ জগন্নাথপুর উপজেলা শাখার সভাপতি প্রকৌশলী সতীশ গোস্বামী,দক্ষিণ সুনামগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান সিতাংশু রঞ্জন ধর,শ্যামহাট আশ্রমের উপদেষ্টা কৃষ্ণ গোপাল দাশ, উপদেষ্টা জগদীশ দে, জগন্নাথপুর প্রেসক্লাব সভাপতি শংকর রায়,পৌর পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারন সম্পাদক হীরা মোহন দে, স্হানীয় ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য আবু শাকের ,শিক্ষক অনন্ত পাল, পাঠক অজিত দাশ শ্যামল প্রমুখ পরে শিক্ষক বাপ্পী রানী দে এর সঞ্চালনায় ভক্তিমুলক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়। দ্বিতীয় দিনে অষ্ট প্রহর লীলা সংকীর্তন ও সমাপনী দিনে দধিভান্ড ভঞ্জন, বিশেষ প্রার্থনা ও মহা প্রসাদ বিতরণের মধ্যে দিয়ে শেষ হয়।