এক অভাবিত বিপর্যয়ের সম্মুখীন বিশ্ব। অদৃশ্য এক শত্রু, যে ধনী-দরিদ্র মানে না, রাষ্ট্রের সীমারেখা মানে না, আমাদের ক্রমে গ্রাস করে ফেলছে। এমনই এক আঁধারভরা সময় এখন।মানব জাতির অদৃশ্য শত্রু করোনা ভাইরাসের তান্ডবে আজ পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে মোট আক্রান্ত :-২০,৮৮,৮৬১ মৃত্যু:-১,৩৪,৭৫৫, বাংলাদেশে আক্রান্ত:-১৫৭২ মৃত্যু:-৬০ কখন কিভাবে শেষ হবে এই তান্ডব এখনও নিশ্চিত করে কেউ বলতে পারছেনা ।অদৃশ্য এই শত্রুর বিরুদ্ধে প্রথম সারিতে এখন ডাক্তার,নার্স গবেষক চিকিৎসা বিজ্ঞানী । কিন্তু ধ্বংসস্তূপেও তো এসে লাগে সকালের সূর্য, আঁধারভরা সময়েও শোনা যায় গান। হোক না আঁধারভরা সময়ের গান, তবু সেই রকম কিছু গান শোনা যাক ।আমাদের জন্য অনূকরনীয় কিছু প্রতিরোধমূলক উদাহরন দিয়ে শুরুহোক এই গান ।
১৫-ই এপ্রিল প্রথম আলো :-“নজিরবিহীন মহামারিতে আক্রান্ত এই বিশ্বকে দ্রুত সারিয়ে তুলতে এ সপ্তাহেই চিকিৎসা, অর্থনীতি, রাজনীতি এবং সুশীল সমাজসহ সর্বস্তরের নেতারা একটি সমন্বিত আন্তর্জাতিক উদ্যোগ নেওয়ার দাবি তুলেছেন। তাঁরা কোভিড-১৯ ভাইরাসের হানা প্রতিহত করার এবং ইতিমধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া জনস্বাস্থ্য ও অর্থনীতিকে একটি সুস্থির জায়গায় আনার জন্য সবার তরফ থেকে ভূমিকা রাখার আহ্বান জানিয়েছেন।এই মহামারি কোনো সুনির্দিষ্ট দেশের গণ্ডিরেখায় আবদ্ধ নয়। এটি পুরো সীমান্ত অতিক্রম করে গেছে। ফলে বৈশ্বিক মহামারিকে স্থানীয় বিপর্যয় হিসেবে দেখা কারও পক্ষেই মঙ্গলজনক হবে না ।“ডব্লিউএইচওর জরুরি কর্মসূচি বিভাগের প্রধান রায়ান বলেন, এই মহামারী থেকে যদি একটা কিছু শেখারথাকেসেটাহলোআমাদেরজাতীয়ওবৈশ্বিকভাবেশক্তিশালীজনস্বাস্থ্যব্যবস্থাগড়তেহবে।”
১৩- এপ্রিলের বনিক বার্তার প্রতিবেদন থেকে দেখাযায় কিউবাআমাদের কাছে বর্তমানের শিক্ষনীয় এবং ভবিষ্যৎ করনীয়”রস্বাস্থ্যসুরক্ষায়জ্বলন্তউদাহরনহয়ে ধ্রুবতারার মত জ্বলজ্বল করছে ।১৯৬৩ থেকে ২০০৫ সালের মধ্যে এক লাখের বেশি কিউবান চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মী ৯৭টি দেশে কাজ করেছেন। এসব দেশের অধিকাংশই লাতিন আমেরিকা ও আফ্রিকার। ২০০৬ সালের মার্চ থেকে ২৫ হাজার কিউবান স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ৬৮টি দেশে অবস্থান করছেন। পক্ষান্তরে ২০০৩ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ২ হাজার ৪০ জন এবং ২০০৪ সালে ২ হাজার ২৯০ জন চিকিৎসক ও নার্স পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে কর্মরত ছিলেন। আবার যেসব রোগীর অবস্থা খুবই আশঙ্কাজনক থাকে, তাদেরকে কিউবা চিকিৎসার জন্য নিজ দেশে নিয়ে আসে।কিউবা এটা করছে অভ্যন্তরীণ বুনিয়াদি চিকিৎসা ব্যবস্থার ওপর ভিত্তি করেই। দেশটিতে প্রতি হাজারের জন্য ৮ দশমিক ২ শতাংশ চিকিৎসক রয়েছেন। পক্ষান্তরে যুক্তরাষ্ট্রের মতো তথাকথিত উন্নত দেশে এ হার ২ দশমিক ৬ শতাংশ। আর দক্ষিণ কোরিয়ায় এটা ২ দশমিক ৪ শতাংশ, চীনে ১ দশমিক ৮ শতাংশ এবং ইতালিতে ৪ দশমিক ১ শতাংশ। তারা যে নীতি এক্ষেত্রে গ্রহণ করেছে সেটা হলো, ‘অল হ্যান্ডস অন ডেক।’ ২০১৬ সালে হারিকেন ম্যাথিউ যখন ক্যারিবীয় ও তত্সংলগ্ন যুক্তরাষ্ট্রের অংশে আঘাত হানে তখন কিউবায় কোনো প্রাণহানির ঘটনা ঘটেনি। “’প্রথমআলোর ৮-এপ্রিলের এক প্রতিবেদন থেকে দেখা যায় ‘বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও যুক্তরাষ্ট্রের জনস হপকিন্স ইউনিভার্সিটির সর্বশেষ ৭ এপ্রিল মঙ্গলবার দেওয়া তথ্যমতে, ভিয়েতনামে করোনাভাইরাসে কোনো ব্যক্তি এখন পর্যন্ত মারা যায়নি। যেখানে এর প্রতিবেশী চীনসহ এশিয়ার দেশগুলোয় করোনায় আক্রান্ত রোগীর মৃত্যু চিকিৎসক, সাধারণ মানুষ ও সরকারগুলো ভাবিয়ে তুলেছে, সেখানে ভিয়েতনাম কী করে করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধ করে রেখেছে এবং আক্রান্ত রোগীদের মৃত্যু শূন্যের কোঠায় ধরে রেখেছে, সেটাই আশ্চর্যের।গণমাধ্যমগুলোর তথ্যমতে, ভিয়েতনাম সরকারিভাবে স্বাস্থ্য খাতের বিনিয়োগ ও রোগের চিকিৎসার চেয়ে রোগ প্রতিরোধ করার যে কর্মসূচি বহুদিন ধরে চর্চা করে আসছে করোনাভাইরাস প্রতিরোধ সেটি বড় ঢাল হিসেবে কাজ করেছে। আর যখন করোনাভাইরাস বা ‘কোভিড–১৯’ দুনিয়াজুড়ে ছড়িয়ে পড়েনি, তার আগেই ভিয়েতনাম গোটা দেশটাই লকডাউন করে দিয়েছে। এতে ভাইরাস নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ হয়েছে। শুধু তা–ই নয় দেশটি কম দামে করোনা শনাক্তকরণ কিটও তৈরি করছে।” ভিয়েতনামে কোয়রান্টিনে কাটানো এক ব্রিটিশ নাগরিকের ভাষায়, ‘থাকার জন্য এত স্বাচ্ছন্দ্য বোধ হয় আমার বাড়িতেও নেই।’ সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক ।১৬-ই এপ্রিলের এক প্রতিবেদন থেকে দেখা যায় : । গত তিন দশক ধরে আরএসএসএব সিপিএমের রাজনৈতিক সংঘর্ষে এই জেলায় অন্তত ২০০ মানুষের প্রাণ গিয়েছে। ভিন্ন মতাদর্শের দুই সংগঠনের সদস্যরা একে অপরের ছায়া পর্যন্ত মাড়ান না। এই কান্নুরে এখন কাঁধে-কাঁধ মিলিয়ে লড়াই করছে সিপিএম (CPIM), আরএসএস (RSS)। সঙ্গে যোগ দিয়েছেন কংগ্রেস সমর্থকরাও। লকডাউনের সময় সাধারণ মানুষের যাতে খাবার অভাব না হয়, তা নিশ্চিত করতে যৌথভাবে কমিউনিটি কিচেন চালাচ্ছেন এই তিন সংগঠনের সদস্যরা।সিপিএম-আরএসএস-কংগ্রেসের (Congress) এই ঐক্যের ছবি সবচেয়ে বেশি চোখে পড়েছে কান্নুরের থালাসেরি নামের উপকূলবর্তী শহরে। এই থালাসেরিই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়নের (Pinarayi Vijayan) বাসস্থান। সিপিএম রাজ্য সম্পাদক কোদিয়ারি বালাকৃষ্ণণ এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ভি মুরলিধরনও এখানেই থাকেন। মজার কথা হল করোনার দাপটের আগে এই এলাকায় ‘গ্রাম দখল’ নিয়ে আরএসএস এবং সিপিএমের মধ্যে বহু সংঘর্ষ হয়েছে। নিজেদের আধিপত্য যে গ্রামে বেশি, সেই গ্রামে রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বীদের ঢুকতে পর্যন্ত দেন না আরএসএস এবং সিপিএমের সদস্যরা। এখন এই থালাসেরিতেই একসঙ্গে দুঃস্থদের জন্য রান্না করছেন সিপিএমের যুব সংগঠন ডিওয়াইএফআই (DYFI), আরএসএসের যুব সংগঠন সেবা ভারতী এবং যুব কংগ্রেসের কর্মীরা। জেলার সহকারী কালেক্টর আসিফ কে ইউসুফ এই তিন বিরোধী সংগঠনকে এক ছাতার তলায় এনেছেন। এদের মধ্যে সমন্বয় সাধনের কাজও তিনিই করছেন “।বাংলাদেশের রাজনৈতিক নেতাদের জন্য এটি অনকরনীয় অবশ্যই । ১৩ –ই এপ্রিল প্রথম আলো:- কেরালা তিনটি পদক্ষেপ নিয়েছিলএকইসঙ্গে।আগ্রাসীহারে পরীক্ষার অসুস্থ ব্যক্তিদের সংস্পর্শেযারা এসেছে,তাদের পুরো চেইন চিহ্নিত করা এবং রান্না করা খাবার সরবরাহ করা। এই তিনটি কাজ তারা একইসঙ্গেপরিচালনা করেছিল। প্রায় সব দল সেখানে মানুষকে খাওয়ানোর কাজে প্রতিযোগিতা করে নেমে পড়েছে।কোভিড-১৯-এ কেরালায় সংক্রমিত ব্যক্তিদের মৃত্যুর হার এক ভাগের কম। এটা বৈশ্বিকভাবে সবচেয়ে নিচু হার। এটা সম্ভব হয়েছে আসলে আগে থেকে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবায় রাজ্যটির অগ্রগতির কারণে “।
২০-মার্চ বনিকবার্তা ৭-ই এপ্রিল বা:প্রতিদিনের এক প্রতিবেদনে থেকে দেখা যায় করোনাভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধে কুমিল্লার বিভিন্ন গ্রামে বাঁশের বেড়া দিয়ে মূল সড়কে ব্যারিকেড সৃষ্ট করা হয়েছে। এই ব্যারিকেডের উদ্দেশ্য গ্রামে নতুন কারও আগমন যেন না ঘটে। পাশাপাশি যানবাহনের চলাচলও বন্ধ। এছাড়াও অপ্রয়োজনে সাধারণ মানুষ যেন ঘুরাঘুরি না করতে পারে
সে দিকেও নজর দেয়া হচ্ছে।সরেজমিনে কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলার আমড়াতলী ইউনিয়নের মহেশপুর গ্রামে গিয়ে দেখা যায় গ্রামে প্রবেশের মূল সড়কে বাঁশ ও সিমেন্টের তৈরি পিলার দিয়ে গ্রামের রাস্তায় যাতায়াতের পথে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করা হয়েছে। পরে ওই বাঁশের বেড়ায় কাগজের সাইনবোর্ড টানিয়ে দেয়া হয়। সাইনবোর্ডে লেখা ‘লকডাউন’।গ্রামের স্থানীয় বাসিন্দা আরিফ, পলাশ ও জুয়েল জানান, করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে এ ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি। এতে গ্রামের মানুষের অবাধ চলাচল বন্ধ হবে। এছাড়াও যানচলাচল বন্ধ হবে। আমরা সচেতন হলেই করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধ সম্ভব।এদিকে লকডাউনের বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় আমড়াতলী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান কাজী মোজাম্মেল হক জানান, আমরা করোনা থেকে মুক্ত থাকতে প্রচার প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছি। অনেকেই সচেতন হচ্ছে।এদিকে জেলার নাঙ্গলকোটের বান্নাগর, ছুপুয়া দাসনাইপাড়া ও কুকুরীখিল স্থানীয়রা গ্রামে প্রবেশের মূল সড়কে বাঁশের বেড়া দিয়েছে। তারা জানায়, গ্রামবাসী সবাই মিলে এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এলাকার স্থানীয়রাই সমন্বিতভাবেই গ্রামে প্রবেশের মূল সড়কে ব্যারিকেড দিয়েছে। যাতে করে গ্রামে অবাধ চলাচল বন্ধ হয়। আর তাদের বিশ্বাস, এভাবেই করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধ সম্ভব।উল্লেখিত দেশের উদাহরন থেকে অভিজ্ঞতার আলোকে কিছু পস্তাবনা হতে পারে ১)বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নিদের্শনা মোতাবেক শারিরিক দূরত্ব বজায় রাখা, নিজে নিরাপদ থাকা এবং সমাজের সকলকে নিরাপদ রাখতে সহায়তা করা ।আবার এই শারিরীক দূরত্ব বজায় বজায় রাখতে গিয়ে সমাজের দায়িত্ব ভূলে গেলে আমাদের চলবেনা ।সমাজের ছোট বড় জেলে তাতী মজুর ভেনচালক রিক্সা চালক হকার ক্ষৌরকার মুদি দোকনী এক কথায় এঁদের ছাড়া আমরা একা একা সমাজে বাঁচতে পারবনা । কাজেই বাঁচতে হলে সমাজের সকলকে নিয়েই বাঁচতে হবে ।ভুলে গেলে চলবেনা এরাও মানূষ ।২)বিশেবর অনেক উন্নত দেশ যখন প্রানঘাতি এই করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে হিম সিম খাচ্ছে সেখানে এখনও সময় আছে ব্যপক হারে মহামারি আকারে করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার আগেএখনই সরকারের প্রতিরোধ ও প্রতিকারের পাশাপাশি দলমত নির্বিশেষে
আমাদের সাজিক দায়িত্ব পালন করি ।৩)কোন প্রকরি ওঔষধ আথবা ঠিকা আবিষ্কার না হওয়ায় যেহেতু শারিরীক দূরত্ব বজায় রাখাই করোনা প্রতিরোধের একমাত্র পন্থা ।কাজেই রাষ্ট্রীয়ভাবে দ্রুত প্রতিরোধের লক্ষ্যে মহামারি ব্যপক হারে ছড়িয়ে পড়ার আগে বেশী বেশেী পরিক্ষার মাধ্যমে আক্রান্তদের বিচ্ছিন করতে হবে এবং করর্মহীনদের খাবারের ও চিকিৎসার পূর্ণাঙ্গ ব্যবস্থা করতে হবে ।সরকারী উদ্দোগের পাশাপাশি আমরাও প্রতিটা পাড়া-মহল্লায় সামাজিক সুরক্ষা কমিটি গঠনের মাধ্যমে করোনার বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহন করতে পারি।যেমন:-ক)প্রতিটি পাড়া মহল্লায় গ্রহনযোগ্য ব্যক্তিদের নিয়ে ৫/৭ জনের করোনা প্রতিরোধ কমিটি গঠন করি ।খ) ৫/৭ সদস্যের সেচ্ছাসেবী গ্রুপ গঠন করি ।গ) সরকারী কর্মকর্তাদের সহিত সমন্বয় সাধন করি ।ঘ)পাড়া/মহল্লার কর্মহীন অসহায়দের তালিকা করি এবং সামর্থবানদের নিকট হতে মানবিক আনুদান গ্রহন পূর্বক সরকারী সহায়তা বঞ্চিতদের সহয়তা করি ।ঙ) করোনা সংক্রমন এড়াতে নিজেদের পাড়া-মহল্লা লকডাউন করি শারিরীক দূরত্ব বজায় নিশ্চিতে পালা ক্রমে টহলের ব্যবস্থা করি ।সমাজের সচেতন অংশের সক্রিয় মানবিক ভূমিকায় সরকারী ও সর্বস্থরের মানুষের সমন্বয়েই দ্রুত করোনা প্রতিরোধ করা সম্ভব ।এইবেলা ডেস্ক ৭-ই এপ্রিল:-পরিমান যা্ই হোক না কেন? মানুষের ধর্ম হলো মানবতার চর্চা করা। মন্দিরের প্রনামীর টাকা দিয়ে হিন্দু মুসলিম নির্বিশেষে করোনা ভাইরাসে কর্মহীন হয়ে পড়া মানুষ ও হত দরিদ্রদের মাঝে ত্রানসহায়তা বিতরণ করেন একদল মানবসেবী হিন্দু যুবক। কে হিন্দু কে মুসলিম সব বেদাবেদ ভূলে এখন বড় প্রয়োজন দূর্যোগকালীন ঐক্য ।
সময়টা ঘরে বসে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে সমালোচনা করার না, সময়টা সিদ্ধান্ত নেবার, সঠিক ও সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত নেবার।
পরিশেষে নচিকেতার গানের ভাষায় বলা যায় “ একদিন ঝর থেমে যাবে /পৃথিবী আবার শান্ত হবে/জীর্ণমতবাদ সব ইতিহাস হবে /পৃথিবী আবার শান্ত হবে /পৃথিবী আবার শান্ত হবে ।