হাওর ডেস্ক::
বাংলাদেশে চলছে ধর্ষণ বিরোধী আলোন্দল। ধর্ষণ বিরোধী এই আন্দোলনে একাত্মতা জানিয়েছেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বাঙালীরা। বাংলাদেশ থেকে নারী সহিংসতা বন্ধ , নির্যাতন কারীদের শাস্তি, দ্রুততম বিচার প্রক্রিয়া, পুরুষের দৃষ্টিভঙ্গী পরিবর্তন, পারিবারিক শিক্ষাসহ নানান বিষয় তুলে এসেছে এই প্রতিবাদে। বিশ্বের প্রায় ১২ টি দেশের লেখক, সাংবাদিক , সংস্কৃতিকর্মী ও বিশিষ্টজনরা তাদের ভিডিও বার্তায় এই প্রতিবাদ জানায়। রানার মিডিয়ার ফেইজবুক পেইজে ধর্ষন বিরোধী ক্যাম্পেইনে বিশিষ্টজনরা জানান, আমরা দেশকে নারীদের বাসযোগ্য হিসেবে দেখতে চাই। প্রতিটি নারী জেনো নিরাপদ থাকে। আমরা আর আমাদের নিয়ে চিন্তিত হতে চাই না।
এই ক্যাম্পেইনে অংশগ্রহন করেছেন, ভারত থেকে সাংবাদিক ও লেখক ঊর্মী রহমান ও বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ের রিসার্চ স্কলার লিপিকা রায়, অস্ট্রেলিয়া থেকে লেখক ও কলামিস্ট অজয় দাশগুপ্ত, কবি ও লেখক নাজমীন মর্তুজা, যুক্তরাজ্য থেকে অভিনেতা টনিডায়েস, কাজী মারুফ, খাইরুল ইসলাম পাখি ও বাংলাদেশ সোসাইটির সাবেক সভাপতি নার্গিস আক্তার। জার্মানী থেকে লেখক ও সাংবাদিক সরাফ আহমেদ। যুক্তরাজ্য থেকে আইনজীবী ও লেখক নিঝুম মজুমদার, মানবাধীকার কর্মী অজান্তা দেবরায়, লেখক ও সংস্কৃতিকর্মী শাহ্ সুলতানা রুমী হক। চায়না থেকে ইয়নান মিনজু বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক শান্তা মারিয়া। আর রয়েছে, কানাডা থেকে লেখক ও সাংবাদিক রাশেদ শাওন, সমাজকর্মী নিতুপূর্না। জাপানের ওসাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক নাদিম মাহমুদ। দক্ষিন কোরিয়া থেকে নারী উদ্যোক্তা সুলতানা রুপা। ইতালি থেকে সাংবাদিক জুমুনা মাহমুদ, পতূগালের নারী উদ্যোক্তা ও লেখক ফৌজিকা তালুকদার, স্পেনের মাহিলা সমিতির সভাপতি মেহতাব হক জানু, ফ্যান্স থেকে বিকশিত নারী সংঘের সভাপতি ও লেখক তৌফিকা সাহেদ ও সংস্কৃতি কর্মী রাজশ্রী মুমু। মালয়েশিয়া থেকে মডেল ও শিক্ষার্থী জেনিফা বিনতে জামাল ও শিক্ষার্থী শাপলা।