1. haornews@gmail.com : admin :
  2. editor@haor24.net : Haor 24 : Haor 24
মঙ্গলবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:২০ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
জামালগঞ্জে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময় সভা সিলেটে শিল্পকলা একাডেমির কালচারাল অফিসারকে অপসারণের দাবিতে গণস্বাক্ষর কার্যক্রম ২৫০ শয্যা হাসপাতালে সেবার মান বাড়ানোর দাবিতে মতবিনিময় সুনামগঞ্জে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া ও মিলাদ বন্যার্তদের সহায়তায় সুনামগঞ্জে শিল্পকলা একাডেমির ব্যতিক্রমী ছবি আঁকার কর্মসূচি জগন্নাথপুরে শিক্ষিকা লাঞ্চিত: দোষীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ২৪ ঘন্টার আল্টিমেটাম দেশের গণমাধ্যমের স্বাধীনতাবিরোধী সকল কালাকানুন বাতিলের দাবি সাবেক ছাত্রলীগ নেতা পান্নার মরদেহ হস্থান্তর করলো মেঘালয় পুলিশ কাদের সিদ্দিকী বললেন: বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ আর শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ এক নয় বাংলাদেশে সাম্প্রতিক বন্যায় ২০ লাখ শিশু ঝুঁকিতে : ইউনিসেফ

মামুনুল হকের অ্যাকাউন্টে বছরে ৬ কোটি টাকা লেনদেন

  • আপডেট টাইম :: সোমবার, ৩১ মে, ২০২১, ১.২১ পিএম
  • ১৬৬ বার পড়া হয়েছে

অনলাইন ডেস্ক
মামুনুল হকের অ্যাকাউন্টে বছরে ৬ কোটি টাকা লেনদেন
Shareঅ+অ-
হেফাজতে ইসলামের সদ্যবিলুপ্ত কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম মহাসচিব মামুনুল হকের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে বছরে প্রায় ৬ কোটি টাকা লেনদেনের তথ্য পেয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এছাড়া এতিমদের সহায়তায় দেশি-বিদেশি বিভিন্ন সূত্র থেকে আসা কোটি কোটি টাকা নিজেদের বাড়ি গাড়ি কেনা ছাড়াও রাজনৈতিক উচ্চাভিলাষ পূরণে ব্যবহার করছেন মামুনুল হকসহ হেফাজতের শীর্ষ নেতারা।

রবিবার (৩০ মে) বিকেলে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের যুগ্ম কমিশনার (ডিবি) মাহবুব আলম নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব তথ্য জানান।
তিনি বলেন, সম্প্রতি হেফাজতের বেশ কয়েকজন নেতাকে গ্রেপ্তারের মধ্য দিয়ে অনেকগুলো মামলার তদন্তে অগ্রগতি হয়েছে। এর মধ্যে হেফাজতের অর্থনৈতিক বিষয়টি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ ও নথিপত্র যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে।

মামুনুল হকের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে বছরে প্রায় ছয় কোটি টাকা লেনদেনের তথ্য পাওয়া গেছে। এছাড়া, গ্রেপ্তার হেফাজতের সাবেক কমিটির অর্থ সম্পাদক মনির হোসেন কাশেমীর কাছ থেকে পাওয়া বেশকিছু ব্যাংক অ্যাকাউন্টের বিষয়ে তদন্ত চলছে।

এই অর্থায়নগুলো বিশেষ করে প্রবাসী বাংলাদেশিদের মাধ্যমে হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, প্রবাসীরা মাদরাসা কিংবা মাদরাসা শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন কাজে হেফাজতের কাছে দান করে। এর মধ্যে রোহিঙ্গাদের জন্যও তারা দান করে। এছাড়াও হেফাজতের জন্যও কিছু কিছু টাকা বিদেশ থেকে আসে। এই টাকাগুলো বিদেশ থেকে আসার পর হেফাজত নেতারা সঠিকভাবে ব্যবস্থাপনা করতেন না। তাদের নিজের ইচ্ছামতো টাকাগুলো নেওয়ার পর খরচ করতেন। তারা এই টাকাগুলো রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে, বিশেষ করে হেফাজতের নিজেদের কর্মকাণ্ডে ব্যবহার করেছে। রোহিঙ্গাদের টাকাও হেফাজত নিজেদের কাজে ব্যবহার করতেন। সহায়তার এসব অর্থ দিয়ে হেফাজত নেতারা নিজেদের বাড়ি-গাড়ি করেছেন।
তদন্তে দেখা যায়, বেফাক কিংবা হায়াতুল ওলিয়ার মতো মাদরাসার গুরুত্বপূর্ণ সংগঠনগুলো হেফাজতের কাছে জিম্মি হয়ে যাচ্ছে। এ ধরনের অর্থ যাদের হাতে চলে যাচ্ছে কিংবা অর্থের নিয়ন্ত্রক যারা তারাই রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করছেন। আবার ক্ষেত্র বিশেষ তারাই এই টাকাগুলোর মালিক হচ্ছেন। অনেক ভালো আলেম-ওলামারা এই সিন্ডিকেটের কাছে অসহায় হয়ে যাচ্ছেন। কারণ যার কাছে অর্থ আছে, টাকার বিনিময়ে ক্ষমতা তারাই নিয়ন্ত্রণ করতে চান। এসব বিষয়ে আলাদা মামলা হতে পারে বলেও জানান ডিবির এই কর্মকর্তা।

এক প্রশ্নের জবাবে মাহবুব আলম বলেন, ২০১৩ সালের ১৪টি মামলা আমরা তদন্ত করছি। এছাড়াও নতুন বেশ কয়েকটি মামলা আমরা পেয়েছি। অন্য গোয়েন্দা বাহিনীও এসব বিষয় নিয়ে কাজ করছে। খুব দ্রুতই মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা হবে হবে।

Print Friendly, PDF & Email

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর
themesbazarhaor24net
© All rights reserved © 2019-2024 haor24.net
Theme Download From ThemesBazar.Com
error: Content is protected !!