শাল্লা প্রতিনিধিঃ
সুনামগঞ্জের শাল্লা থানার ওসি আমিনুল ইসলামের সহযোগীতায় ভাটি বাংলা কলেজের শিক্ষার্থী সুইটি রানী দাসের ২০ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়েছে। বিকাশের মাধ্যমে প্রতারণা করে এই শিক্ষার্থীর মোবাইল থেকে ২৫ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেয় প্রতারক মামুনুর রশিদ। মামুনুরের বাড়ি নোয়াখালী জেলার সোনামুরী উপজেলায়। গত ২১ অক্টোবরে সুইটি রানী দাস শাল্লা থানায় এসে পুলিশকে অবগত করলে ওসি আমিনুল ইসলাম বিকাশ কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করে সোনামুরী থানার পুলিশের সহযোগীতায় প্রতারকের কাছ থেকে ২০ হাজার টাকা উদ্ধার করেন। রবিবার বেলা ১২ টায় হবিবপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান বিবেকানন্দ মজুমদার ও হবিবপুর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য বিশ্বরুপ দাসের উপস্থিতিতে কলেজ শিক্ষার্থী ও তার মায়ের কাছে টাকা তুলে দেন শাল্লা থানার ওসি।
জানা যায়, প্রতারক মামুনুর শিক্ষাবোর্ডের লোক পরিচয় দিয়ে হবিবপুর ইউনিয়নের গোপেন্দ্র দাসের মেয়ে সুইটি রানী দাসের মোবাইল ফোন থেকে ২৫ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেয়।
শাল্লা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) আমিনুল ইসলাম জানান, কলেজ ছাত্রীর মোবাইল ফোনে শিক্ষাবোর্ডের লোক পরিচয় দিয়ে বিকাশ থেকে ২৫ হাজার টাকা প্রতারণা করে ছিনিয়ে নেয়। পরে থানায় এসে অবগত করলে বিকাশ কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করে লোকেশন চিহ্নিত করে সেই থানার পুলিশের সহযোগীতায় টাকাগুলো উদ্ধার করে শিক্ষার্থীর অভিভাবকের হাতে তুলে দেয়া হয়েছে।