হাওর ডেস্ক::
অপারেটরদের দেয়া তথ্যমতে, বরিশাল বিভাগের বানারিপাড়া, নেছারাবাদ, মুলাদী, নাজিরপুর, ইন্দুরকানি (সাবেক জিয়ানগর), হিজলা, মেহেন্দীগঞ্জ থানায় এখনও বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরুই হয়নি। বিদ্যুৎ নেই চট্টগ্রামের ১৫টি, সিলেট বিভাগের ১২টি এবং রাজশাহী বিভাগের ৯টিসহ সারা দেশের ৪৫টি থানায়।
তবে ব্যাটারি এবং জেনারেটর দিয়ে সচল করা হয়েছে কিছু কিছু টাওয়ার। বিভিন্ন জায়গায় ছিঁড়ে গেছে ফাইবার ক্যাবল। মেরামতের চেষ্টা করছে ন্যাশনওয়াইড টেলিকমিউনিকেশন ট্রান্সমিশন নেটওয়ার্ক (এনটিটিএন) অপারেটররা।
এদিকে উপকূলীয় এলাকায় ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের ৩২০টি পপের মধ্যে অকার্যকর হয়ে আছে ১২০টি। ফলে ১৮ লাখ গ্রাহক এখনও সংযোগ বিচ্ছিন্ন।
এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন গ্রাহকরা। দ্রুত মোবাইল নেটওয়ার্ক সচলের দাবি তাদের।
আরও পড়ুন: রেমাল কবলিত এলাকায় বিনামূল্যে মিলছে টকটাইম ও ইন্টারনেট!
মোবাইল অপারেটরদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব মোবাইল টেলিকম অপারেটরস অব বাংলাদেশের (অ্যামটব) মহাসচিব মোহাম্মদ জুলফিকার মঙ্গলবার (২৮ মে) জানান, মোবাইল নেটওয়ার্ক পুরোপুরি স্বাভাবিক হতে বুধবার পর্যন্ত সময় লাগবে।
এদিকে দুর্গত এলাকার গ্রাহকদের জন্য বিনা মূল্যে ১০ মিনিট টকটাইম এবং ৫০০ এমবি ডেটা অফার করছে গ্রামীণফোন, রবি ও বাংলালিংক। দুই এবং তিন দিন মেয়াদে একজন গ্রাহক এ সুবিধা নিতে পারবেন একবার।