1. haornews@gmail.com : admin :
  2. editor@haor24.net : Haor 24 : Haor 24
সোমবার, ০২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:১৮ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
২৫০ শয্যা হাসপাতালে সেবার মান বাড়ানোর দাবিতে মতবিনিময় সুনামগঞ্জে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া ও মিলাদ বন্যার্তদের সহায়তায় সুনামগঞ্জে শিল্পকলা একাডেমির ব্যতিক্রমী ছবি আঁকার কর্মসূচি জগন্নাথপুরে শিক্ষিকা লাঞ্চিত: দোষীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ২৪ ঘন্টার আল্টিমেটাম দেশের গণমাধ্যমের স্বাধীনতাবিরোধী সকল কালাকানুন বাতিলের দাবি সাবেক ছাত্রলীগ নেতা পান্নার মরদেহ হস্থান্তর করলো মেঘালয় পুলিশ কাদের সিদ্দিকী বললেন: বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ আর শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ এক নয় বাংলাদেশে সাম্প্রতিক বন্যায় ২০ লাখ শিশু ঝুঁকিতে : ইউনিসেফ বন্যার্তদের সহায়তায় সোহরাওয়ার্দীতে সিনেমার প্রদর্শনী ছাত্রলীগের সাবেক নেতা পান্নার ‍মৃত্যু নিয়ে কথা বললো মেঘালয় পুলিশ

শিক্ষিত প্রজন্মের কাছে আমরা সম্মান চাই: বীর মুক্তিযোদ্ধা রুমা চক্রবর্তী এমপি

  • আপডেট টাইম :: শুক্রবার, ২৬ জুলাই, ২০২৪, ৬.৪৩ পিএম
  • ১৯ বার পড়া হয়েছে

বিশেষ প্রতিনিধি::
সুনামগঞ্জ-মৌলভীবাজার সংরক্ষিত আসনের এমপি বীর মুক্তিযোদ্ধা রুমা চক্রবর্তীকে সংবর্ধনা দিয়েছে সুনামগঞ্জ জেলা ও সদর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ইউনিট। শুক্রবার সকালে জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবনে সংবর্ধনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন তিনি। এসময় বীর মুক্তিযোদ্ধা, আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী, মুক্তিযোদ্ধার সন্তানরাসহ সুধীজন উপস্থিত ছিলেন।
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বীর মুক্তিযোদ্ধা রুমা চক্রবর্তী বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় পড়–য়া শিক্ষিত প্রজন্মের কাছে আমরা সম্মান চাই। আমরা দেশ স্বাধীন করেছিলাম রক্ত দিয়ে, ইজ্জত দিয়ে। আমাদের কাছে দেশটাই বড়ো ছিল। কোনও কিছু পাওয়ার বিনিময়ে আমরা মুক্তিযুদ্ধে যাইনি। এখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ‘রাজাকার’ স্লোগান শোনা আমাদের জন্য বড়ো অসম্মানের। তাদের মুখে এটা শোনার আগে আমাদের মরে যাওয়া উচিত ছিল। আমরা তাদের কাছ থেকে কিছু আশা করিনা। সম্মান আশা করি। আর আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান প্রতিষ্ঠা করেছেন জাতির পিতার কন্যা শেখ হাসিনা। বীর মুক্তিযোদ্ধা রুমা চক্রবর্তী আরো বলেন, আমি যখন মুক্তিযুদ্ধে যাই তখন আমার বয়স ছিল মাত্র ১৭ বছর। আমার বড় বোন তার দুই বাচ্চা মায়ের কাছে রেখে যুদ্ধে গিয়েছিলেন আমাকে নিয়ে। আমরা মুজিবনগর সরকারের অধীনে কাজ করেছি। আহত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সেবা দিয়েছি। কিছু পাওয়ার আশায় করিনি। যখন ভয়াল ৭৫ আসে, জাতির পিতা ও তার পরিবারকে সপরিবারে হত্যা করে তখন আমরা পরিচয় গোপন করে চলাফেরা করেছিলাম। আমাদের এই জায়গা থেকে সম্মান দিয়েছেন জাতির পিতার কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এখন প্রধানমন্ত্রীকে মারার জন্য দুষ্কৃতিকারীরা আন্দোলনের নামে নাশকতা করেছে। কিন্তু তারা তাকে মারতে পারেনি। এখন আমাদের সব মুক্তিযোদ্ধাদের কর্তব্য তার পাশে থাকা। তার নেতৃত্বে দেশের শান্তি ও কল্যাণের জন্য কাজ করতে হবে। যারা আন্দোলনের নামে নাশকতা ও অরাজকতা করেছে তাদের করতেই হবে।
বিএনপি জামায়াতের আমলে অমুক্তিযোদ্ধা মুক্তিযোদ্ধা হয়ে গেছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, বিএনপির সময় আমাকে বলা হয়েছিল মুক্তিযোদ্ধা সার্টিফিকেটের জন্য টাকা দিতে হবে। আমি বলেছিলাম টাকা দিয়ে আমি সার্টিফিকেট নেবনা। আমরা নেইনি। পরে শেখ হানিসনার সরকার সম্মান দিয়ে আমাদের স্বীকৃতি দিয়েছে। এই দেশে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান প্রতিষ্ঠা করেছেন শেখ হাসিনাই।
বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু সুর্ফিয়ানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নোমান বখত পলিন, মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক জেলা কমা-ার হাজি নূরুল মোমেন, সদর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমা-ার আব্দুল মজিদ প্রমুখ।

Print Friendly, PDF & Email

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর
themesbazarhaor24net
© All rights reserved © 2019-2024 haor24.net
Theme Download From ThemesBazar.Com
error: Content is protected !!